বিখ্যাত মানুষ একশো পাঁচে
Poetry

বিখ্যাত মানুষ একশো পাঁচে

Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita (to view & listen the Video)

Audio File:

এ লেখাটা যাকে নিয়ে

           তিনি পেশায় চিকিৎসক।

পুরো গল্পটা শুনলে

           আপনিও হবেন হতবাক।

তিনি ইংরেজীতে লিভিং লেজেন্ড

            বয়েস হোলো একশো পাঁচ।

হাসি খুশি মানুষটি

            এখনও করেন নিজের কাজ।

ডঃ বিধান রায়ের পরে বোধহয়

             এ মানুষটিকে ভাবা যায়।

তাঁর নানান কর্মকান্ড ও সৃষ্টির ভীড়েও

             মুখের হাসিটি সদাই রয়।

উনিশশো কুড়ি সালে

          দারজিলিঙে তিনি জন্মেছিলেন।

ওখানে প্রাইমারী স্কুলিং করে,

      কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যাট্রিক পাশ করেন।

তারপরে তিনি যোগ দেন

        চিকিৎসা বিজ্ঞানে স্নাতক হতে।

তা শেষ করে বিদেশে পাড়ি দেন

       নানান ফেলোশিপ অর্জন করতে।

স্কুল অফ ট্রপিকাল মেডিসিনে

         তিনি কর্ম জীবন শুরু করেন।

পরে মুখ্যমন্ত্রী ডঃ বিধান চন্দ্র রায়ের ইচ্ছায়

     তিনি অধুনা এস এস কে এমে যোগ দেন।

ওখানে সার্জেন সুপারিনটেনডেন্ট ছাড়াও

    কার্ডিওলজি ও মেডিসিনের ডিরেকটরও ছিলেন।

তিনি সব সময় হাসপাতালের পরিকাঠামো

           উন্নত করতে কাজ করে গেছেন।

কিংবদন্তি মানুয়টিকে ভারত সরকার

         পদ্মশ্রী উপাধিতে ভূষিত করেন।

গরিব মানুষের জন্য

       তিনি আজীবন পরিশ্রম করে গেছেন।

তাঁর মতে একশো বছর পরে

     চিকিৎসা বিজ্ঞান চলবে জিনথেরাপির ওপরে।

কোনও মানুষের কি রোগ হবে

      তা জানা যাবে জিন সিকোয়েনসিং অ্যানালিসিস করে।

তাঁর দীর্ঘ জীবনের রহস্য

        আমিষ নিরামিষ খাবারে নয়।

ঘড়ি ধরে নিয়মানুবর্তিতা মেনে চলে

           সঠিক সময়ে খাবার খাওয়ায়।

ডাক্তারবাবুর জন্মদিন হলো

          মে মাসের তেইশ তারিখে।

চিনতে পারলেন কি

     সবার প্রিয় ডঃ মনি ছেত্রীকে?

জীবনকে ভালবেসে, কাজকে ভালবেসে

     হাসি খুশি হয়ে মানুষ পারে বাঁচতে।

সুস্থ জীবন কামনা করি ও প্রণাম জানাই

   শতায়ু ডাক্তারবাবু ডঃ মণি ছেত্রীকে।       

বিঃ দ্রঃ – কবিতাটি শ্রীস্বপন কুমার কোঙারের পোস্ট থেকে সংকলিত।

LET’S KEEP IN TOUCH!

We’d love to keep you updated with our latest poetry and stories 😎

We don’t spam! Read our [link]privacy policy[/link] for more info.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *