• || আমি কি পারবো? ||
    Poetry

    || আমি কি পারবো? ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Ami ki Parbo?

    আমি এটা পারবো না।

        এত কিছু এতে আছে, আমি জানি না।

    সব কিছু ভালভাবে না জেনে

             করতে গেলে কিছুই হবে না।

    আসলে যে কোন মানুষের

              প্রধান বন্ধু সে নিজে।

    আবার যে কোন মানুষের

              প্রধান শত্রু সে নিজে।

    তাই সত্যিই কাজটা করতে চাইলে

      প্রথমেই মনে মনে বলতে হবে, ʼআমি পারবোʼ।

    নিজের মনকে বোঝাতে হবে, একবার নয়,

      বারবার বলতে হবে, ʼআমি পারবো, পারবো, পারবোʼ।

    নিজের মনে উপলব্ধি করতে হবে

               যে আমি পারবো।

    নিজের প্রধান শত্রুকে

               নিজের দলে নিতে হবে।

    এবারে ভাবতে হবে, করতে গেলে

               কি কি জানতে হবে?

    না-জানা কাজগুলো, একটার পর একটা

                কাগজে লিখতে হবে।

    না-জানা কাজ প্রত্যেকটা আলাদা আলাদা করে

       দেখতে হবে কি জানতে হবে ওটা করতে গেলে।

    এবারে সেই নতুন জানাটা শেষ হলেই

                       কাজটা করা হবে।

    শেষে সমস্ত কাজটাই

               করা যাবে অনায়াসেই করা যাবে।

  • ||  আমি জানতে চাই   ||
    Poetry

    ||  আমি জানতে চাই   ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Ami Jante Chai

    আমি জানতে চাই।

    আমি যা জানি, কিছুই জানিনা

          আরও অনেক কিছুই জানতে হবে।

    পড়াশুনা অনেক করি

        তাও এটা চালিয়ে যেতে হবে।

    আমি জানতে চাই।

    কোনও এক বিষয় জানতে গেলে

               গুগুল সার্চ করে দেখ।

    তাতেও যদি আশ না মেটে

            কত বই আছে, পড়তে থাক।

    আমি জানতে চাই।

    ইউটিউবে অনেক আছে

                দেখতে হবে সময় করে।

    কত মানুষের বানানো এ সব

           সত্যি, মানুষ অনেক বুদ্ধি ধরে।

    আমি জানতে চাই।

    আমার নলেজ কিছুই নেইরে ভাই

            জানতে হবে অনেক কিছু।

    যত জানছি, ততই মনে হয়

        না পাওয়ার চিন্তা, ছাড়ছে না পিছু।

    আমি জানতে চাই।

    কোনোও কিছু প্রয়োগের আগে

                জানতে হবে পারফেক্ট।

    সমস্ত দিনে তো অনেক দেখলাম

           তাও মনে হয়, হʼল না বেস্ট।

    আমি জানতে চাই।

    পৃথিবীতে ঘটছে কত

              মানুষ যাচ্ছে কত দূরে।

    আমিই আছি না জেনে সব

               আমিই আছি একা পড়ে।

    আমি জানতে চাই।

    কে বলবে কোন জানার পর

             জানাটা হবে একেবারে সঠিক?

    এর উত্তর দেবে কে আমায়

         আমি জানিনা, আমি কোন পথের পথিক।

    আমি জানতে চাই।

    জানার স্পৃহা ছেড়ে তুমি

           যা জেনেছো তা প্রয়োগ করো।

    দেখবে তুমিই অনেক জান

           লোকে বলবে, তুমি অনেক বড়।

  • || নিজের শক্তি    ||
    Poetry

    || নিজের শক্তি    ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Nijer Shakti

    নিজের শক্তি জান কি তুমি,

              জান, কি পারো করতে?

    এতটা পথ যে হাঁটলে তুমি

       কেউ ছিল কি তোমার হাতটা ধরতে?

    বাবা-মা ছিল, গুরুজনেরাও ছিল

                 হাতটা ধরেছে অনেকবারই।

    হোঁচট খেয়েছো, আছাড় খেয়েছো

                   দাঁড়িয়েছো তার পরেতেই।

    এরা ছাড়া কি দেখ না কাউকে

                   কে ধরলো তোমার হাত?

    ভাল করে ভাব, আর কেউ নেই

                   করতে সেই সব পুরোনো বাজিমাত?

    কর্মের জোরে চলেছি এখনও

                  করতে হবে কর্ম আরও।

    পদে পদে ভাবি, করছি কি ঠিক

                   চলছি কি ঠিক আজও?

    এসব ভেবে লাভ নেই কিছু

               করে চলো তুমি নিজের কাজ।

    যা ঠিক মনে হয়, তাই করে যাও

               তবে চোখ খুলে চলো আজ।

    চর্মচক্ষে দেখতে না পেলেও

               দেখো মনের চোখে।

    কোন শক্তিতে এগোচ্ছ তুমি

               কে আছে তোমার সাথে?

    তোমার কাজের লিস্ট করা আছে

                    কোন এক অদেখা ডায়েরিতে।

    তাই চলো পুতুল নাচের রাজার মতো

                  নিজের রাজ্য উদ্ধার করতে।

  • || যন্ত্র-মগজে পথ চলা ||
    Poetry,  Poetry on hot topics

    || যন্ত্র-মগজে পথ চলা ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Jantra-magage Path Chala

    এটা একটা সত্যি ঘটনা।

    গল্পের নায়কের বাড়ী নেদারল্যান্ডে

             চীনে গেছিলেন সাইকেল রেসে।

    সেখানে সাইকেল চালাতে গিয়ে

              এক্সিডেন্টে পড়েন অবশেষে।

    চীনের হসপিটাল জানায় তাকে

              তার স্পাইনাল কর্ডে আঘাত লেগেছে।

    তাই তার পা ও নিম্নাঙ্গ

              পুরো প্যারালাইজড হয়ে গেছে।

    চীনের মানুষের সাহায্যে তিনি

                 ফিরে যান নিজের বাড়ীতে।

    চেনা-মানুষেরা হাসি মুখ দেখালেও

                  দেখতেন তাদের কাঁদতে।

    অসহায় জীবন থেকে পালিয়ে,

               যান এক নতুন বাড়ীতে।

    চেষ্টা চলে ফিজিওথেরাপি ও

               বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে।

    হঠাৎ জানা যায়, সুইজারল্যান্ডে হিউম্যান ট্রায়ালে

      এক নিউরো-সায়েনটিস্ট এরকম পেসেন্ট চান পেতে।

    ইমেলে পাঠান উনি নিজের জন্যে

                    আর কনসেন্ট দেন যেতে।

    এর পরে অপারেসনে মাথার মধ্যে

             দুটি ইলেকট্রোড বসে।

    আর হাঁটার জন্যে দু-পায়ে লাগে

             দুটি চার্জেবল ইমপ্ল্যান্ড।

    ব্রেন থেকে পায়ের নার্ভের সংযোগ

              করা হয় এক ডিজিট্যাল ব্রীজ দিয়ে।

    ছোট্ট একটা বাক্স পিঠে বসানো হয়

                  এক ডিজিটাল ডিকোডার বসিয়ে।

    যেটা এ আই সফ্টওয়ার

                ব্রেন-স্পাইন-ইন্টারফেস করে।

    এভাবে মাথা থেকে ইম্পালসিভ মেসেজ

                   পাʼকে চালনা করতে পারে।

    শেষটা মনের জোর আর চেষ্টা,

                        এটারই জোরে হাঁটতে পারা।

    উইল পাওয়ারই শেষ কথা,

                                    মানুষের সার্থকতায় ফেরা।

    কিছু দিন আগে, লন্ডনে ʼউইংস ফর লাইফেʼ

                              অংশ নেন দৌড় প্রতিযোগিতাতে।

    একশো গজ হেঁটে,  তিনি জীবনের পথে চলেছেন

                                          হারিয়ে প্রতিবন্ধকতাকে।

  • || হাই টেক রান্নাঘর  ||
    Poetry,  Poetry on hot topics

    || হাই টেক রান্নাঘর  ||

    Audio File

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    High Tech Rannaghar

    দারুন দারুন আইটেম সব

              তৈরী হচ্ছে এই রান্নাঘরেই।

    এসব করছে জুনিয়াররা

           কোনোও শেফের তদারকি ছাড়াই।

    রান্নাঘরে একটা কম্পিউটার তো আছেই

            এছাড়া এক ছোটোখাটো রোবটও আছে।

    যে রোবট জিনিষপত্র মাপা ছাড়াও

             টেম্পারেচার ও সময় মাপে তার কাজে।

    যে সব রান্না হবে তার ডিটেলস রান্নাঘরে আসে

               শেফের কম্পিউটার থেকে।

    রান্না ঘরের একজন কম্পিউটার খুলে

                রান্নার ডিটেল্স দেখে তার থেকে।

    শেফের ডিটেল্সে রান্নার লিস্টের

                সঙ্গে পেয়ে যায় সব ইনগ্রাডিয়েন্ট।

    লিস্ট মত জিনিষপত্র দিলে, টেস্ট হবে একইরকম

                লাগবে না কোনোও এক্সপেরিমেন্ট।

    কিচেনে অনেক রান্না  একসঙ্গে হবে

            কিনতু থাকবে না কোনোও শেফের হুকুম।

    যারা আছে তারা কম্পিউটার বোঝে  আর

            রোবটকে দেবে হলুদ, জিরে আর নুন।

    রান্নার সময় ঠিক করা আছে

             ঠিক করা আছে টেম্পারেচার।

    নিজে থেকেই এসব হবে

             কারও নেই কিছু দেখার।

    রঙের দোকানে যেমন বেশ কালারগুলো থেকে

              তৈরী হয় যে কোনোও শেড মেশিনে।

    কোন বেস কালার কতটা লাগবে

               তা সব কম্পিউটার জানে।

    লাউ চিংড়ি আর চিকেন রেজালা

               একই রকম ভাবে তৈরী হবে।

    রান্নাটা হাইজিনিক হবে

           আর হেরফের হবে না একটুও স্বাদে।

    তারপরে প্যাকেজিং মেশিন থাকলে

             ওজন মতো রান্না, মেশিন প্যাক্ট করবে।

    সোজা ফ্রীজিং স্টোরে চলে যাবে

                 তারপর ডিস্ট্রিবিউসন হবে।

    প্রোডাকসনের তদারকি ছেড়ে

          শেফরা মন দেবে নতুন রেসিপিতে।

    নতুন নতুন খাবার হবে

          বিভিন্ন গুণাগুণ নিয়ে তাতে।

  • Neuralink
    Hot Topics

    Neuralink

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Neuralink is a chip which is developed by a Brain chip company in USA.

    This can able to transmit signals to the device it is connected. It works on the neural network of the human being.

    A person who is paralyzed can able to restore his movements. He can also make his brain faster in the thought process.

    There are many disable persons in the world who is either severely injured or has malfunction in his nervous system. They are living their lives with these shortcomings. This chip will restore their earlier activities.

    This chip has been successfully tested on animals by putting the same on their brains.

    Recently, US food and Drug Administration authorities have given the permission to test the chip on human being.

    However, human neural system is very critical for a human being. For example, malfunction of a small nerve here can create a problem in one of finger. If this chip is placed in human brain, then interfacing the same with neural network is very delicate.

    Hence the entire world will be eagerly waiting for the successful testing the chip on human being.

    The cost for implanting the chip to a human brain is approximately $1000.