-
|| শিশুর চোখের জোর ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Eye-sight of a child
ছোট্ট শিশু জন্মানোর পর বাবা-মার
তাকে নিয়ে নানান চিন্তা থাকে।
একটি চিন্তা হোলো শিশুটি কি
চোখে ঠিকমতো দেখে?
শিশু জন্মানোর সময়ে
তার চোখে প্লাস পাওয়ার থাকে।
ক্রমে সেটি কমতে কমতে
জিরো পাওয়ার হয়ে যায়।
কারো কারো ক্ষেত্রে সেটি বেশী কমে
নেগেটিভ পাওয়ারে গিয়ে দাঁড়ায়।
কিছুদিন চশমা পড়লে
সেটি অনেক সময় ঠিক হয়ে যায়।
ছোটোরা অনেক সময়
ভুরু কুঁচকে দেখে।
আবার কারো কারো সাদা বা কালো বোর্ডে
লেখা দেখায় সমস্যা থাকে।
এসব কারণে শিশুটি পড়াশুনায়
পিছিয়ে পড়ে।
কখনও চোখে ব্যথা, জল পড়া, ট্যারা হয়ে যাওয়া,
মাথা ঘোরা – এসব ঝামেলায় পড়ে।
কোনোও শিশুর আবার লেখার সময়
উঁচু-নিচু মনে হয়।
এর কারন, দু চোখের পাওয়ারে
যদি চারের বেশী ফারাক হয়।
চশমার দোকানে তৈরী লেন্স
ঠিক পাওয়ারের না হওয়া,
বা চশমার ফ্রেমে নাক বা
কানের পাশে সমস্যা হওয়া।
যে কোনোও অসুবিধায়
চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
চোখ বিধাতার দেওয়া এক অমূল্য সম্পদ
সেটি ঠিক রাখতে বিশেষজ্ঞকে দেখান।
-
|| মানুষ কি মঙ্গল গ্রহে থাকতে পারবে? ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Can human being reside in Mars?
মেরুন রঙের গ্রহটির
নাম মঙ্গল।
য়ে সব ধাতুর দেখা মেলে
মনে হয় আছে জল।
এর ব্যাসার্ধ প্রায় 3390 কিলো মিটার
সাইজে পৃথিবীর আদ্দেকের মতো।
এখান জেরোসাইট বলে এক পদার্থ মেলে
যা মধ্যে লোহা ও সালফার আছে।
বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমান
খুবই কম।
কোনোও মানুষ যদি হাল্কা জামা কাপড়ে থাকে,
তার রক্ত ফুটতে থাকবে।
কারন বায়ুমন্ডলের চাপ এতই কম
চার্লস লʼ অনুযায়ী তাপমাত্রা বেশী হবে।
মার্সে এ পর্য্যন্ত আমেরিকা, রাশিযা ও চীন
রোবোট ল্যান্ড করিয়েছে।
ভারতের দু হাজার চব্বিশে
ল্যান্ডিংয়ের প্লান আছে।
স্পেস-এক্স দু হাজার চব্বিশে
মার্সের বায়ুমন্ডলের পরীক্ষা করবে।
মানুষ দু হাজার উনত্রিশে
বা তারপরে পৌঁছবে।
ভারতের এক ঊপগ্রহ মঙ্গলযান দু হাজার চোদ্দ থেকে
দু হাজার বাইশ পর্য্যন্ত পর্যবেক্ষন করেছে।
তারপর সেটার কোনোও খোঁজ নেই
সম্ভবত হারিয়ে গেছে।
মার্সে কোনোও প্রাণী থাকার
সম্ভাবনা খুবই কম।
ওখানে শীতকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা -81 ডিগ্রী ফারেনহাইট।
আর গরমকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা 70 ডিগ্রী ফারেনহাইট।
মার্সে জমির দাম
একর প্রতি ত্রিশ ডলার।
বাড়ী করতে খরচ
দশ ত্রিলিয়ন ডলার।
-
|| ওজন বেড়েছে ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Gaining Weight
চিন্তা হচ্ছে খাবার নিয়ে
বাড়ছে বয়েসের সঙ্গে ওজন।
কেমন করে থামাই তাকে
বলতে পারে কʼজন?
সমস্যাটা সাধারণ
অনেক আছে উপায়।
বয়েস বাড়লে মেটাবলিজম কমবে
এতে তুমি নিরুপায়।
খাবারটাতো দেখতেই হবে
সাত-আট ঘন্টা ঘুম।
হাঁটা, ব্যায়াম চাইই চাই
বেকার চিন্তায় হয়োনা নিঝুম।
মিস্টি খাবার কম খাওয়া,
কম রান্না খাবার ও স্পাইস।
মাংস ছেড়ে ডিম, মাছ, ফল খাও
খাও নাটস, ওটস ও ব্রাউন রাইস।
হোল ফুডস বাড়াতে হবে
কম চাই প্রসেস্ড খাবার।
শরীরের কোনও সমস্যা থাকলে
ঠিক করা দরকার।
রোজ সকালে বা বিকেলে হাঁটা
সঙ্গে একটু ব্যায়াম।
মনের কষ্ট ছেড়ে দিয়ে
প্রাণটা করো আরাম।
খাবারটা ক্যালোরিতে এমন
যা ব্যায়ামের সমান হয়।
নতুন করে মেদ জমবে না
ওজন বাড়ার কখাই নয়।
-
|| হাসতে ভুলে গেছেন ? ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Haste Bhule Gachen
আমি তো হাসতে ভুলে গেছি
কত দিন কে জানে?
কেন হাসবো এ কথার
উত্তর কি আছে মনে?
হাসির কথা হলে
হাসি পেতে পারে।
কিন্তু কে বলবে হাসির কথা
যাতে হাসির উদ্রেগ হতে পারে?
ছোটোবেলায় কথায় কথায়
মুখে আসতো হাসি।
তখন চোখে থাকতো অপার জিজ্ঞাসা
আর মনে থাকতো হাসি।
সবার মতো আপনি, আমি, আমরা সবাই
হাসতে ভালবাসি।
তাও আমরা সুকুমার রায়ের
ʼরাম গড়ুড়ের ছানাʼর মতো আছি।
লাফিং ক্লাবের লোকেদের
অনেকের অনেক দুঃখ থাকতে পারে।
তবু তারা একটা সময়ে
সবাই মিলে এসে হাসা প্রাকটিস করে।
মনটা ভারী কেন?
কি আছে ঐ ভারে?
নানান সমস্যা, নানান না পাওয়ার দুঃখ
এসবই ঠেসে ভরা?
সমস্যাগুলো যদি এক জায়গায় লেখা যায়
আর দুঃখগুলো যদি বাদ দেওয়া যায়,
তাহলে বোধহয় ভার
অনেকটা পরিস্কার হয়ে যায়।
সমস্যাগুলো যা নিজের হাতে
সেগুলো প্লান করে ঠিক করা যেতে পারে।
যেগুলো নিজের হাতের বাইরে
সেগুলো সত্যিই ভুলে যাওয়া যেতে পারে।
তাহলে মনটা ফাঁকা হলো তো?
মনের মধ্যে ঢেঁড়া পিটিয়ে বলুন,
মনটা ফাঁকা হলো, মনটা ফাঁকা হলো
মনটা ফাঁকা হলো।
এবারে মনে মনে হাসির কথা ভাবুন।
মন পুরোটা
হাসির আইটেমে ভর্ত্তি।
দেখুন এবারে কত হাসি আসছে
আর মনে কত ফুর্তি।
-
|| মন ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Mind
সবসময় ভালো কাজে
মন সাড়া দেয় না।
নানান ওজর আসে চলে
নানান রকম বায়না।
মর্নিং ওয়াকে যাব কি করে
ভাল ঘুম না হলে?
কিম্বা জুতো ভিজে, অন্যটা টাইট
পায়ে ব্যাথা হবে এর ফলে।
সিঙ্গারা আজ কিনেই ফেলি
একদিন খেলে হবে কি?
ডাক্তারের নিষেধ জানি
মনটা আসলে মানবে কি?
মেয়ে আসছে না আজ
ফ্লাইটের টিকিট পায়নি।
কি করবো এই সিনেমার টিকিট নিয়ে
ওকে ছাড়া তো যেতে চাইনি।
আর্সেনেল-ম্যানচেস্টার
খেলা দেখবো আজ।
তাড়াতাড়ি শোয়া দরকার ছিল
আগে করেছি কাজ।
পরীক্ষা আছে কালকে
রিভাইস করা মাস্ট।
সময় কোথায় যে বই খুলি
টিভিতে হচ্ছে টেলিকাস্ট।
বিয়ে বাড়ীর নেমন্তন্নে
স্যুটটাই কি পড়তে হবে?
পাজ্ঞাবী-পাজামা পড়তে মন চায়
কি করি এবার বলুন তবে?
বিয়ে বাড়ীর কাজের শেষে
আমি খুব টায়ার্ড।
বন্ধুর বাসরে গান গাইতেই হবে
যতই হোক এবসার্ড।
অনেক সময় আমরা করি
বুদ্ধি বলে যা করতে।
মনের ইচ্ছা অন্যরকম
থাকে সেটা মনেতে।
তাই মনটা বাঁধ ডিসিপ্লিনে,
তার বাউন্ডারীটা বেঁধে দাও।
নইলে পরে কষ্ট হবে
যদি মনের কথা শুনে যাও।
-
|| কুকুরের ডাক বোঝা ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Understand the barking of dog
একসঙ্গে অনেক কুকুর ডাকলে
বিরক্ত হই আমরা।
কেন ডাকে ভেবেছেন কি
দেখেছেন তখন ওদের চেহারা?
একঘেয়ে হয় জীবন যখন
অকারণে ডাকতে থাকে।
চায় তখন সে খেলা করতে
আদর করে কেউ যদি ডাকে।
গভীর গরগর শব্দ মানে
দুশ্চিন্তা বা ভয় পেয়েছে।
অচেনা কোনোও মানুষ দেথলে
মনিবকে সে জানাচ্ছে।
শরীরে কোনোও যন্ত্রণা হলে
এক বিশেষ ধরনের ডাক দেবে।
আশেপাশে কুকুর থাকলে
তাকে এসে সাহায্য করবে।
কুকুর যখন বিস্মিত হয় তখন
একটা লম্বা ডাকের পর ছোট ছোট ডাক দেয়।
কেউ এসে তাকে সাহচর্য্য দিলে
ক্রমে তার ডাক বন্ধ হয়।
উত্তেজনা হলে তার
খুব জোরে জোরে ডাকবে তখন।
অন্য কুকুরদের জানিয়ে দিয়ে
শান্ত হবে গুডবয়ের মতন।
ক্ষিদে পাওয়ার সময়ে তার
খাবার যদি না মেলে,
চেঁচিয়ে করবে পাড়া মাথায়
পছন্দের খাবার না পেলে।