• || চিন্তা করে কাজ করা ||
    Poetry

    || চিন্তা করে কাজ করা ||

    Audio File

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Chinta kore kaaj kora

    ʼবাবা এ চলবে নাʼ,

                  ʼএকে হটাওʼ।

    দেখ আমার মনে হচ্ছে, এ বলছে,

                       ʼআমাকে বাঁচাওʼ।

    ʼনা বাবা, এত স্লোʼ,

           ʼকোনোও কাজ হবে না একে দিয়েʼ।

    এই কথোপকথন কোনোও মানুষকে নিয়ে নয়,

                 বাড়ীর ডেস্কটপ কম্পিউটার নিয়ে।

    ছেলের কথা,

           টেন-ফিফটি গ্রাফিক্স কার্ডে চলবে না।

    তাকে পালটে সিক্সটিন-সিক্সটি কার্ড না লাগালে

                কম্পিউটার ফার্স্ট হবে না।

    বাবা ছেলেকে বলে,

                 পুরোনো কার্ডটা টিউন্ড হয়ে গেছে কম্পিউটারে।

    এটাকে চেন্জ করলে

                  কোনোও আনফোরসিন প্রবলেমও হতে পারে।

    এর পর বেশ কয়েক মাস

                             কেটে গেছে।

    কম্পিউটারও দিব্বি

                    কাজ করে যাচ্ছে।

    একদিন ছেলে বলে,

            ʼবাবা সিক্সটিন-সিক্সটি কার্ডটায় বাগস আছেʼ।

    ʼতাই কোম্পানী ওটাকেʼ

                        ʼউইথড্রো করে নিচ্ছেʼ।

  • || রেডিও ||
    Poetry

    || রেডিও ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Radio

    কানু-মিনুর মা রেডিওটাকে

        এক আছার মারে, সেটা ভেঙ্গে যায়।

    রেডিওটা ভালই চলছিল

        সেটা একেবারে টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

    কানু স্কুলে পড়ে, কিন্‌তু সে

         সার্কিট দেখে রেডিও করতে চায়।

    ওর একটা পাতলা বই আছে

        সেটা দেখে দেথে রেডিও বানানো যায়।

    রেডিও সাড়ানো কাকুর কাছে

            সে রেডিওর কম্পনেন্টগুলেো চিনেছে।

    এখন বাজার থেকে ওগুলো কিনে এনে

          ও অ্যাসেমব্লি করার কথা ভাবছে।

    বাবার কাছে টাকা নিয়ে ও গ্র্যান্ট স্ট্রীটে গিয়ে

            সব কম্পনেন্টগুলো যোগার করে।

    এবারে সেগুলো সারকিটে যা আছে

              সেই মতো সোল্ডার করে।

    পুরোনো রেডিওর স্পীকারের সঙ্গে

            কানেক্ট করে রেডিও বাজে।

    কানু খুব খুশি, তার নতুন রেডিওর জন্য

      ভল্যুম কন্ট্রোল ছাড়া, বাকী সব ঠিকঠাক আছে।

  • || একটি সৎ মানুষ ||
    Poetry

    || একটি সৎ মানুষ ||

    Audio File

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Ekti Sat Manush

    ʼরতনকে আমার হʼয়েʼ,

                ʼএকশো সতের টাকা দিয়ে দিসʼ।

    এ কথা বলতে বলতে রামকিঙ্কর বাবু

                            অ্যামবুলেন্সে উঠলেন।

    ভাইপোর সঙ্গে তিনি এখন

                           হসপিটালে যাচ্ছেন।

    পাড়ার ডাক্তার ওনার বুকের ব্যথা পরীক্ষা করে

           ইমিডিয়েটলি হসপিটালে যাবার পরামর্শ দিয়েছেন।

    অ্যামবুলেন্সে বুকের যন্ত্রণা নিয়ে

                             ক্ষীণ গলায় বললেন ভাইপোকে,

    ʼআমি ফিরবো কি ফিরবো না ঠিক নেইʼ,

                    ʼমাছওলার বাকী টাকাটা দিতে হবেʼ।

  • || পৃথিবীর ছাতে পাঁচজন ||
    Poetry

    || পৃথিবীর ছাতে পাঁচজন ||

    Audio File

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Prithibir Chate Panchjon

    কʼদিন আগে পাঁচজন মানুষ

                পৌঁছোল পৃথিবীর ছাতে।

    এটি কিরগিজস্থান, তাজিকিস্তান ও

        আফগানিস্তানে পামির মালভূমিতে।

    এই পৃথিবীর ছাত একটি

                বিশেষ বিখ্যাত অঞ্চল।

    অনেকগুলি পর্বতমালার

                এখানেই উৎপত্তিস্থল।

    এখান থেকেই হিমালয়, আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ

          ও চীনের কুনলুনের উৎপত্তি হয়।

    মাউন্ট উচিটেল শৃঙ্গও

              এখান থেকে যাওয়া যায়।

  • ।। জম্বি ড্রাগ ।।
    Poetry,  Poetry on hot topics

    ।। জম্বি ড্রাগ ।।

    Audio File

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Zombie Drug

    মানুষ হয়ে পরে জম্বির মতো

           এই যে ড্রাগ খায়।

    তাদের হাত-পা ফেটে গিয়ে

       রক্ত, মাংস আর পুঁজ বেরোয়।

    গরু, ঘোড়াকে ট্রানকুলাইজ করতে

                এটি ব্যাবহৃত হয়।

    জাইলেজিন নামের একটি ওষুধ দিয়ে

                    এই জম্বি ড্রাগ তৈরী হয়।

    এটি খেয়ে কিছুদিন আগে

           নʼজন মারা গেছে।

    সব জেনেও মানুষেরা

                   জম্বি ড্রাগ খেয়ে যাচ্ছে।

  • || ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেস ||
    Poetry,  Poetry on hot topics

    || ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেস ||

    Audio File

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Brain Computer Interface

    ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেসে

         মানুষের ব্রেনের সঙ্গে,

    কম্পিউটার বা মোবাইল

            লাগানো হয়।

    কম্পিউটার ইন্টারফেস

            দু রকম হয়।

    একটির নাম

            ইন্টেনলিভ ইন্টারফেস।

    অন্যটির নাম

            নন-ইন্টেনলিভ ইন্টারফেস।

    ইন্টেনলিভ ইন্টারফেসে একটি কম্পিউটার চিপ

         অপারেশন করে ব্রেনে লাগানো হয়।

    নন-ইন্টেনলিভ ইন্টারফেসে কিছু যন্ত্র

          মাথায় পড়ে নিতে হয়।

    ইন্টেনলিভ ইন্টারফেসে পারকিনসন

        ডিমেনশয়া ও অ্যালঝাইমার্সের নিরাময় হয়।