-
|| পজিটিভ থাকুন আর প্রাণ খুলে বাঁচুন ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Be Positive & Lead a Loving Life
ʼআরে করেছন কি? এটা তো রসগোল্লাʼ।
ʼখেয়ে ফেলুন টপ করেʼ।
ʼডাক্তারের বারন? ছাড়ুন এক-আধ দিনʼ।
ʼঅন্যদিন তো চলেন নিয়ম করেʼ।
ʼনিজেকে একটু ভালোবাসুন,ʼ
ʼনিয়ম ছাড়ুন মাঝে মাঝেʼ।
ʼদেখবেন নতুন উদ্যমে আপনি চলেছেন,ʼ
ʼআর মন বসছে সব কাজেʼ।
ʼনিজেকে ভালোবাসুনʼ
ʼদেখবেন সবাইকে ভালোবাসতে পারছেনʼ।
ʼমনের মধ্যে যত পুরোনো বিষ জমানো আছে,ʼ
ʼতাকে ধুয়ে ফেলুনʼ।
ʼলাল জামা পড়তে ইচ্ছা করছেʼ?
ʼকে কি ভাবছে না ভেবে, পড়ে ফেলুনʼ।
ʼমনের নতুন কষ্ট? একটু সময় দিনʼ।
ʼকʼটাদিন পরেই চলে যাবেʼ।
ʼআরে কার সঙ্গে কমপেয়ার করছেনʼ?
ʼনিজের গতকালের সঙ্গে নিজের আজকের কমপেয়ার করুনʼ।
ʼনিজেকে পারফেক্ট করতে করতেʼ,
ʼনিজেই একদিন সোনা হয়ে উঠবেনʼ।
ʼওটা পাবার চিন্তায় ঘুম বন্ধ?
ʼহঠৎ একদিন পেয়ে যাবেনʼ।
ʼ নিজের কাজ কনফিডেন্টলি করুনʼ,
ʼশক্তি আর সাহস নিয়েʼ।
ʼমনটাকে কন্ট্রোল করে, হাসি বাখুন মুখে, ʼকʼদিন পরেইʼ
ʼহাঁটবেন গোলাপের পাপরি বেছানো পথ দিয়েʼ।
-
|| আ্যালিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড সিন্ড্রোম ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Alice in Wonderland Syndrome
বিখ্যাত গল্প আ্যালিস ইন ওযান্ডারল্যান্ড
গল্পে আ্যালিসের আকার
বদলে যেত খাবার পরে।
একটি রোগ আছে
যা সবসময় এই গল্পের পথ ধরে।
নʼবছরের অস্ট্রেলিয়ার মেয়ে মাকে বলে,
রাস্তার সব বাড়ীগুলো সব বড় হয়ে যাচ্ছে।
তার আবার স্কুলে মনে হয়
টিচারের মাথাটা বড় দেখাচ্ছে।
ইংল্যান্ডের আটচল্লিশ বছরের একজনের
ছোটোবেলা থেকেই নিজের হাত দুটোকে বড় মনে হতো,
আর আশেপাশের বাড়ীগুলোকে
খুব ছোটো মনে হতো।
ওপরের দুটি ক্ষেত্রে
দুটি মানুষেরই আ্যালিস রোগ হয়েছে।
এই রোগ দৃষ্টি, শ্রবণ ও স্পর্শ ইন্দ্রিয়ের
প্রবলেম থেকে শুরু হয়।
আবার কখনোও কখনোও দেখা বা শোনা
এসবের ইলিউশনেও এ রোগের সৃষ্টি হয়।
এটি কোনোও
মানসিক প্রবলেম নয়।
বরং নিউরোলজিক্যাল বা
নার্ভের প্রবলেম থেকে হয়।
আমাদের ব্রেনে ইলেকট্রিক্যাল আ্যাকটিভিটি
যখন অস্বাভাবিক হয়ে পরে
তখনই এই রোগের
জন্ম হয়।
মস্তিস্কের যে অঞ্চলে
দৃষ্টি ব বাহ্যিক সেন্স থাকে,
সেখানে রক্তপ্রবাহ কম হলে
এই অসুখের সৃষ্টি হতে থাকে।
কারো কারো ক্ষেত্রে, কোবিডের পরেই
এই রোগের সূত্রপাত হয়।
স্ট্রোক, ব্রেন টিউমার, মৃগী, মাইগ্রেন
এ সব থেকেও আ্যালিস শুরু হয়।
স্কিৎসোফ্রেনিয়া, ডিপ্রেশন ও বিভিন্ন
ভাইরাস থেকেও এটি হতে পারে।
তাই এর চিকিৎসা পদ্ধতি
বিভিন্ন রকম ভাবে করতে হতে পারে।
-
|| পৃথিবী – দুই ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Earth – Two point Zero
পৃথিবীর মতো আরেকটি গ্রহ
আবিস্কার হয়েছে।
দু হাজার পʼনের সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা
এটির খোঁজ পেয়েছে।
এটির বৈজ্ঞানিক নাম
কেপলার-চারশো বাহান্ন-বি।
আরেকটি নাম পৃথিবী-দুই বা
আর্থ-টু পয়েন্ট জিরো।
এর পরিবেশ অনেকটাই
পৃথিবীর মতো।
তাই একে বলে
পৃথিবীর বোন-খুড়তুতো।
পৃথিবীর মতোই পৃথিবী -দুই-এর
সমুদ্র আছে।
তাই গাছপালা থাকার সম্ভাবনা
তার কাছে।
পৃথিবী-দুই পৃথিবীর থেকে
প্রায় পাঁচগুণ বড়।
এর ব্যাসার্ধ সে কারণে
প্রায় দ্বিগুণ বড়।
পৃথিবী-দুই গ্রহটি পৃথিবী থেকে প্রায়
আঠারোশো লাইট ইয়ার দূরে।
এটি যে তারার গ্রহ, তার চারিদিকে
সে তিনশো পঁচাশি দিনে একপাক ঘোরে।
ঐ তারাটির বৈজ্ঞানিক নাম
কেপলার-চারশো-বাহান্ন।
এটা সূর্য্যের থেকে
বড় অনেকটাই।
আর সূর্য্যের থেকে কুড়ি পারসেন্ট বেশী
এর আলোর রোশনাই।
পৃথিবী-দুই থেকে কেপলারকে
দেখতে লাগে সূর্য্যের মতো।
সূর্য কেপলারের থেকে প্রায়
দেড় মিলিয়ান ইয়ার ছোটো।
পৃথিবী-দুই-এর সবথেকে বেশী ও
কম তাপমাত্রা সহনশীল হওয়ায়,
এখানে জীবজগতের অস্তিত্ব
থাকা সম্ভবনাময়।
হয়ত কয়েক হাজার বছর পরে
পৃথিবী-দুই-এ মানুষের পদার্পন ঘটবে।
তারও অনেক অনেক বছর পরে হয়তবা
মানুষের থাকার জায়গা হয়ে উঠবে।
-
|| ডিজিট্যাল ডিটক্সিফিকেসন ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Digital Detoxification
খুব ক্লান্ত ও পরিশ্রান্ত
মনে হচ্ছে নিজেকে?
সত্যি সত্যি যদি অনেক বেশী
কাজ করে থাকেন,
তাহলে এটাতো নরম্যাল,
বিশ্রাম নিতে পারেন।
যদি সে সব কিছু না হয়ে থাকে
তাহলে তো ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
এ ছাড়াও আজকের দিনে
আরও একটা প্রবলেম আছে।
যেটাতে আমরা সত্যি সত্যিই
পরিশ্রান্ত হয়ে পড়ছি।
আমাদের আজকের দিনে
কম্পিউটার, মোবাইল, ল্যাপটপ, টিভি,
আরও কতকি হতে পারে
আজকের ডিজিট্যাল দুনিয়ায়।
এগুলো দেখতে দেখতে
আমাদের চোখ হচ্ছে ক্লান্ত।
আর আমরা হয়ে পরছি
পুরোপুরি শ্রান্ত।
এর থেকে বাঁচার উপায়
ডিজিট্যাল ডিটক্সিফিকেসন।
সপ্তাহে একদিন বা দিনে কয়েক ঘন্টা
ডিজিট্যাল দুনিয়া থেকে দূরে থাকুন।
বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনকে
জানিয়ে দেবেন আপনার সিডিউল।
ঐ সব সময়ে, নিজের সব দরকারী কাজ করুন
শুধু দূরে রাখুন মোবাইল।
নিজের স্ট্রেস কমালে
আপনি হয়ে উঠবেন তরতাজা।
মনে হবে পাখীর মতো
আপনিও আকাশে উড়তে পারেন।
-
|| এ আই গার্লফ্রেন্ড ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
AI Girlfriend
এসে গেল এ আই গার্লফ্রেন্ড
আপনার মোবাইল আ্যাপে।
আপনার পছন্দ মতো
আপনিই বানাবেন তাকে।
খেমন দেখতে, সে কোন কোন
বিষয়ে কথা বলবে,
সবই আপমাকে
ঠিক করে দিতে হবে।
অমেরিকার তেইশ বছরের একটি মেয়ে
এটি বানিয়েছে।
গার্লফ্রেন্ডের নাম কারিন মার্জো
সে এখানে ভার্চুয়াল ইমেজ হয়ে থাকবে।
তার সঙ্গে চ্যাট করে
কথাও বলতে পারেন।
তবে সেক্ষেত্রে চার্জ হবে
প্রতি মিনিটে এক ডলার।
এটি করতে সবথেকে আগে
তৈরী করতে হবে এক ʼঅবতারʼ।
এই অবতারের সুবিধা হলো
সে কোনোও গিফ্ট চাইবে না।
মন ভোলাতে আপনাকে
গানও গাইতে হবে না।
যে সমস্ত মানুষ নিঃসঙ্গতায় ভোগেন
তাদের জন্যই এগুলো করা হয়েছে।
আরো কয়েকটি এ আই গার্লফ্রেন্ড হলো-
পিকসো, ইয়ান্ডার, কাপ্লএআই জুলি, ইভা ও রেপ্লিকা।
কিছ আ্যাপে গার্লফ্রেন্ডের জায়গায়
হতে পারে বয়ফ্রেন্ড।
-
|| মনের গতি প্রকৃতি ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Moner Gati Prakriti
মনের গতি মেপেছেন?
এমন মেসিন হয় বলে তো আমার জানা নেই।
কিন্তু অবসর সময়ে মনে হয় যে
মন তো দারুন গতিময়।
আবার মনকে শান্ত করে
কনসেনট্রেট করলে কোনোও কিছুতে,
মন সুবোধ বালকের মতো
সেই একটা কিছু নিয়ে ভাবতে থাকে।
আসলে মনকে বাঁধা খুব মুশ্কিল,
হঠাৎ যে কত দূরে চলে যায়,
তখন মনে কত শত মুখের ছবি
এসে পরে মনের আকাশে।
আবার বিক্ষিপ্ত মন নিয়ে অনেক চেষ্টা করেও
আপনি ধ্যানের হাজার চেষ্টা করলেও
ওনার টিকি ধরতে ধরতে
কোথায় যেন পালিয়ে যাবে।
তখন হাজার মুখকে আর ছবি নিয়ে মন
নিজের আকাশে ঘুরে বেড়ায়।
থামতে বললে একটু সময়ের জন্য থেমে
আবার ছুটে বেরায়।
কোথাও বেড়াতে গিয়ে –
আপনার চোখ যখন ভোরে কাঞ্চনজঙ্ঘা শৃঙ্গে বা
পুরীর সমুদ্রে সূর্য্যের এক ডুবে হারিয়ে যাওয়া বা
গাড়ীতে গাছের সারী বা ফুলের পাহাড় দেখতে ব্যস্ত.
তখন মনের কিনারা পাবেন কি?
নিস্বর্গে হারিয়ে যাওয়া মনকে একবার
অন্য কাজ দিন,
সে কর্ণগাত না করে লক্ষ লক্ষ মাইল দূরে চলে যাবে।
আর আপনার স্মৃতিতে সুন্দর ছবি এঁকে দেবে।
মনের ভ্রমণের গ্রাফ আঁকা সম্ভব নয়
কারন গ্রাফ পেপারটা আকাশের মতো বড় চাই।
তারপর এদিক ওদিক পালিয়ে গেলে
কোথায় যাবেন তাকে খুঁজতে?
মন যখন ভাল থাকে, তখন সে
নানান সুখ স্মৃতি নিয়ে ঘুরে বেরায় আশেপাশে।
আর কষ্টের দিনে, সেই দুঃস্বপ্নের স্মৃতি নিয়ে
এক জায়গায় বসে থাকে।
না আছে এদিক ওদিক ছোটা,
না আছে বিভিন্ন ছবি দেখা।
এক জায়গায় স্থির।
আমরা যাদের পাগল বলি,
তারা কেউ কেউ দিনরাত হাসছে
কেউ আবার দিনরাত কাঁদছে।
তাদের মনটাকে সুখস্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন থেকে বার করে
ডাক্তারবাবুরা যখন অবাধ করতে পারেন,
তখনই সে সুস্হ হয়ে
স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে।
তাই মন ভাল রাখুন,
মনকে ছুটতে দিন যেদিকে খুশি।
মন ভাল থাকলে সব কাজ ঠিকঠাক হবে
আর মুখে থাকবে সব সময় হাসি।