Poetry on hot topics
These are all my poetries on the recent or hot topics.
-
|| গান শুনতে এ আই ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Gaan Shunte AI
সমঝদার গান পাগল মানুষের
নয়েস একেবারেই না-পছন্দ।
সবাই শুনতে চায়
পরিস্কার ভাবে সুর, তাল ও ছন্দ।
এআই ইমারসিভ এক্সপিরিয়েন্স তো দরকার
গানের মধ্যে ডুবে যেতে।
বর্তমান প্রজন্মের মানুষেরা
অনেক কিছু চায় গান শুনতে।
কনভার্সেশনাল এআই-কে বলতে হবে
কোন গান চান শুনতে?
সে সত্যি সত্যি হাজির করবে
আর আপনার কান তা শুনবে।
অনেকে আবার স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম
খোঁজেন গান শুনতে।
গান শুনলে কি হয়?
বেশিরভাগ উত্তর ডি-স্ট্রেং হয়।
অফিসের কাজের চাপের থেকে
এতে মন হাল্কা হয়।
কিছু মানুষ আবার বলেন,
এতে রোমান্টিক সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়।
-
|| হোয়াটসঅ্যাপ পিঙ্ক স্ক্যাম ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Whatsapp Pink Scam
হোয়াটসঅ্যাপের একটি বার্তা
পিঙ্ক থিম ডাউমলোড করতে বলছে।
এ বার্তা ভারতের কিছু শহরে
কিছু মানুষের কাছে এসেছে।
সবুজ, সাদা, কালো দেখ দেখে
মানুষের একঘেয়ে হয়ে গেছে।
তাই তার জায়গায় পিঙ্ক দেখে
অনেকেই ডাউনলোড করেছে।
হোয়াটসঅ্যাপের রঙ গোলাপি হতেই
ফোনের সবকিছু হ্যাকারদের হাতে।
আপনার ব্যাঙ্ক-ডিটেলস, সব পাসওয়ার্ড, ওটিপি
সবকিছুই তাদের কাছে।
সঙ্গে সঙ্গে অ্যনড্রয়েড ফোনের সেটিংস থেকে
অ্যাপে গিয়ে পিঙ্ক অ্যাপ আন-ইন্সটল করতে হবে।
বা আই ফোনে
পিঙ্ক অ্যাপ আন-ইন্সটল করতে হবে।
-
।। জম্বি ড্রাগ ।।
Audio File Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Zombie Drug
মানুষ হয়ে পরে জম্বির মতো
এই যে ড্রাগ খায়।
তাদের হাত-পা ফেটে গিয়ে
রক্ত, মাংস আর পুঁজ বেরোয়।
গরু, ঘোড়াকে ট্রানকুলাইজ করতে
এটি ব্যাবহৃত হয়।
জাইলেজিন নামের একটি ওষুধ দিয়ে
এই জম্বি ড্রাগ তৈরী হয়।
এটি খেয়ে কিছুদিন আগে
নʼজন মারা গেছে।
সব জেনেও মানুষেরা
জম্বি ড্রাগ খেয়ে যাচ্ছে।
-
|| ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেস ||
Audio File Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Brain Computer Interface
ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেসে
মানুষের ব্রেনের সঙ্গে,
কম্পিউটার বা মোবাইল
লাগানো হয়।
কম্পিউটার ইন্টারফেস
দু রকম হয়।
একটির নাম
ইন্টেনলিভ ইন্টারফেস।
অন্যটির নাম
নন-ইন্টেনলিভ ইন্টারফেস।
ইন্টেনলিভ ইন্টারফেসে একটি কম্পিউটার চিপ
অপারেশন করে ব্রেনে লাগানো হয়।
নন-ইন্টেনলিভ ইন্টারফেসে কিছু যন্ত্র
মাথায় পড়ে নিতে হয়।
ইন্টেনলিভ ইন্টারফেসে পারকিনসন
ডিমেনশয়া ও অ্যালঝাইমার্সের নিরাময় হয়।
-
|| টাইটানে রুবিক্স কিউব ||
Audio File Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Titane Rubix Cube
উনিশ বছরের এক কিশোরের
শখ রুবিক্স কিউব নিয়ে।
বারো সেকেন্ডে সল্ভ করতো সেটা
সবাইকে তাক লাগিয়ে।
বাবার অনুরোধে টাইটানে সে গিয়েছিল
এ্যাডভেন্চার করতে।
তার মনে ছিল, বারো হাজার ফুট নিচে
বারো সেকেন্ডে রুবিক্স সল্ভ করবে সে।
বাবার কাছে একটা ভালো ক্যামেরাও কেনে সে
এ কাজটা রেকর্ড করতে।
এ কাজটায় বিশ্বরেকর্ড করে
গিনেস বুকে নাম লেখাতে।
আটলান্টিকের ধ্বংসাত্বক বিস্ফোরণে
প্রান গেল সবার।
সাগরের অতলে ধ্বংস হলো তার ইচ্ছা
গিনেস বুকে নাম লেখাবার।
-
|| টাইটানিক ও টাইটান ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Titanic o Titan
টাইটানিকের মতো টাইটানও ধ্বংস হলো
দু হাজার তেইশে।
কʼদিন আগে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ
দেখতে গেল পাঁচজন।
তারা যে সাবমেরিনে করে দেখতে গেল
তার নাম টাইটান।
উনিশশো বারো সালে
টাইটানিক ধ্বংস হয়।
আর দু হাজার তেইশে, তাকে দেখতে গিয়ে
টাইটানও শেষ হয়ে যায়।
টাইটান সাবমেরিন বিস্ফোরণে
চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়।
বিস্ফোরণের কারণ
জানা যাবে পরে।
টাইটানের পথ-প্রদর্শক জাহাজ
বিচ্ছিন্ন হয় শুরুর পোঁনে দু ঘন্টা পরে।
এটা সম্ভবত প্রধান কারণ
হলেও হতে পারে।
টাইটানিকের ধ্বংসে
এক দম্পতির মৃত্যু হয়েছিল।
টাইটানেও আরেক দম্পতি, পাইলট এবং
তার স্ত্রীর মৃত্যু হলো।
টাইটানিকের মৃত দম্পতির গ্রেট গ্রেট গ্র্যানচাইল্ড,
টাইটানের পাইলটের স্ত্রী ছিল।
তাই অভিশপ্ত টাইটানিকের
যে দম্পতির মৃত্যু হয়,
সেই পরিবারেরই একশো এগারো বছর পর
আরেক দম্পতির মৃত্যু হলো।