Poetry on hot topics
These are all my poetries on the recent or hot topics.
-
||এ আই পরমানু বোমার থেকেও মারাত্মক হতে পারে||
Audio File Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
AI can be dangerous than atom bomb
আজকের দিনে মানুষ
ভাবতে পারে না এ আই ছাড়া।
সৃষ্টির উন্নয়নে আজকে
দিনরাত এক করছে তারা।
যে কোনোও কাজের উৎকর্ষে
এখন এ আই-এর সাহায্য লাগে।
পড়াশুনা থেকে শুরু করে
মেডিক্যাল সায়েন্সের কাজে।
কিন্তু উৎকর্ষের শেষ নেই
এ কাজ চলতেই থাকবে।
চলতে চলতে মানুষ
কোথায় পৌঁছবে?
মানুষের নিজের ক্ষমতা থেকে
আগামী দিনে একদিন আসবে,
যেদিন মানুষের সৃষ্ট মেশিনের
ক্ষমতা অনেক বেশী হবে।
সেদিন মেশিন হয়তবা
মানুষকেই অবহেলা করবে।
আর মানব সভ্যতার অস্তিত্ব
সংকটের মধ্যে পড়বে।
এছাড়া এ আই-কে যদি কেউ
খারাপ কাজে ব্যবহার করে।
সেদিন ফ্রাকেনস্টাইনের মতো
যন্ত্রদানব সৃষ্টি হতে পারে।
সেই যন্ত্রদানবের ক্ষমতা অতিমারী বা
পরমাণু বোমার থেকেও বেশী হতে পারে।
যা নষ্ট করতে হলে
সেদিন মানুষেই বিপদে পড়তে পারে।
আবার এ আই সমৃদ্ধ কম্পিউটার
অনেক মানুষের মেধার থেকে উন্নত হবে।
তখন এ আই-এর জন্যে সেই সব মানুষের
চাকরি হারাবার সম্ভাবনা থাকবে।
এসব চিন্তায় বিজ্ঞানীরা
এখন নিজেরাই শঙ্কিত।
চ্যটজিপিটির জন্মদাতা, গুগুল এবং আরো
অনেক বিজ্ঞানীরা এব্যাপারে একত্রিত।
এরা সবাই চায় এ-আই-এর
ক্ষমতা যেন সীমাবদ্ধ হয়।
যাতে মানুষের বিকাশের কারণ
ভবিষ্যতে মানুষের বিরুদ্ধে না যায়।
এজন্য বিজ্ঞানীদের একটি দল
আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করবে।
যাতে এ আই-এর প্রগতির সীমা
আইন করে বেঁধে দেওয়া যাবে।
-
|| যন্ত্র-মগজে পথ চলা ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Jantra-magage Path Chala
এটা একটা সত্যি ঘটনা।
গল্পের নায়কের বাড়ী নেদারল্যান্ডে
চীনে গেছিলেন সাইকেল রেসে।
সেখানে সাইকেল চালাতে গিয়ে
এক্সিডেন্টে পড়েন অবশেষে।
চীনের হসপিটাল জানায় তাকে
তার স্পাইনাল কর্ডে আঘাত লেগেছে।
তাই তার পা ও নিম্নাঙ্গ
পুরো প্যারালাইজড হয়ে গেছে।
চীনের মানুষের সাহায্যে তিনি
ফিরে যান নিজের বাড়ীতে।
চেনা-মানুষেরা হাসি মুখ দেখালেও
দেখতেন তাদের কাঁদতে।
অসহায় জীবন থেকে পালিয়ে,
যান এক নতুন বাড়ীতে।
চেষ্টা চলে ফিজিওথেরাপি ও
বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে।
হঠাৎ জানা যায়, সুইজারল্যান্ডে হিউম্যান ট্রায়ালে
এক নিউরো-সায়েনটিস্ট এরকম পেসেন্ট চান পেতে।
ইমেলে পাঠান উনি নিজের জন্যে
আর কনসেন্ট দেন যেতে।
এর পরে অপারেসনে মাথার মধ্যে
দুটি ইলেকট্রোড বসে।
আর হাঁটার জন্যে দু-পায়ে লাগে
দুটি চার্জেবল ইমপ্ল্যান্ড।
ব্রেন থেকে পায়ের নার্ভের সংযোগ
করা হয় এক ডিজিট্যাল ব্রীজ দিয়ে।
ছোট্ট একটা বাক্স পিঠে বসানো হয়
এক ডিজিটাল ডিকোডার বসিয়ে।
যেটা এ আই সফ্টওয়ার
ব্রেন-স্পাইন-ইন্টারফেস করে।
এভাবে মাথা থেকে ইম্পালসিভ মেসেজ
পাʼকে চালনা করতে পারে।
শেষটা মনের জোর আর চেষ্টা,
এটারই জোরে হাঁটতে পারা।
উইল পাওয়ারই শেষ কথা,
মানুষের সার্থকতায় ফেরা।
কিছু দিন আগে, লন্ডনে ʼউইংস ফর লাইফেʼ
অংশ নেন দৌড় প্রতিযোগিতাতে।
একশো গজ হেঁটে, তিনি জীবনের পথে চলেছেন
হারিয়ে প্রতিবন্ধকতাকে।
-
|| হাই টেক রান্নাঘর ||
Audio File Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
High Tech Rannaghar
দারুন দারুন আইটেম সব
তৈরী হচ্ছে এই রান্নাঘরেই।
এসব করছে জুনিয়াররা
কোনোও শেফের তদারকি ছাড়াই।
রান্নাঘরে একটা কম্পিউটার তো আছেই
এছাড়া এক ছোটোখাটো রোবটও আছে।
যে রোবট জিনিষপত্র মাপা ছাড়াও
টেম্পারেচার ও সময় মাপে তার কাজে।
যে সব রান্না হবে তার ডিটেলস রান্নাঘরে আসে
শেফের কম্পিউটার থেকে।
রান্না ঘরের একজন কম্পিউটার খুলে
রান্নার ডিটেল্স দেখে তার থেকে।
শেফের ডিটেল্সে রান্নার লিস্টের
সঙ্গে পেয়ে যায় সব ইনগ্রাডিয়েন্ট।
লিস্ট মত জিনিষপত্র দিলে, টেস্ট হবে একইরকম
লাগবে না কোনোও এক্সপেরিমেন্ট।
কিচেনে অনেক রান্না একসঙ্গে হবে
কিনতু থাকবে না কোনোও শেফের হুকুম।
যারা আছে তারা কম্পিউটার বোঝে আর
রোবটকে দেবে হলুদ, জিরে আর নুন।
রান্নার সময় ঠিক করা আছে
ঠিক করা আছে টেম্পারেচার।
নিজে থেকেই এসব হবে
কারও নেই কিছু দেখার।
রঙের দোকানে যেমন বেশ কালারগুলো থেকে
তৈরী হয় যে কোনোও শেড মেশিনে।
কোন বেস কালার কতটা লাগবে
তা সব কম্পিউটার জানে।
লাউ চিংড়ি আর চিকেন রেজালা
একই রকম ভাবে তৈরী হবে।
রান্নাটা হাইজিনিক হবে
আর হেরফের হবে না একটুও স্বাদে।
তারপরে প্যাকেজিং মেশিন থাকলে
ওজন মতো রান্না, মেশিন প্যাক্ট করবে।
সোজা ফ্রীজিং স্টোরে চলে যাবে
তারপর ডিস্ট্রিবিউসন হবে।
প্রোডাকসনের তদারকি ছেড়ে
শেফরা মন দেবে নতুন রেসিপিতে।
নতুন নতুন খাবার হবে
বিভিন্ন গুণাগুণ নিয়ে তাতে।
-
||ইনটার-ন্যাশানাল স্পেস স্টেশন(আই এস এস)||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
International Space Station
আই এস এস একটি কৃত্রিম উপগ্রহ
যেটা পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে।
এতে ছʼজন মানুষের ছʼটি আ্যপার্টমেন্ট,দুটি বাথরুম
একটি জিম ও কয়েকটি 360 ডিগ্রী জানালা আছে।
পাঁচটি দেশ এর তৈরী এই উপগ্রহ।
জন্ম কুড়ি নভেম্বর, উনিশশো আটানব্বইতে।
তারপর থেকে ঘুরছে এটা
অবিরাম দেড় ঘন্টায় এক পাক পৃথিবীকে।
ঐ পাঁচটি দেশ হলো রাশিয়া, আমেরিকা, জাপান,
কানাডা ও ইউরোপিয় ইউনিয়নের কয়েকটি দেশ।
ইউরোপিয় ইউনিয়নের দেশ গুলি হলো
ফ্রান্স, ডেনমার্ক, স্পেন, ইটালি,নেদারল্যান্ড।
এছাড়াও আছে সুইডেন, জার্মানি
বেলজিয়াম, নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড।
পৃথিবী থেকে চারশো কিলোমিটার দূরে এই স্টেশন
এখানে স্পাইস চলবে না খাবারে ।
পাউরুটি, আ্যলকোহল, নুন, মরিচ
সোডা আর আইসক্রিম চলতে পারে।
সব খাবারই ফ্রোজেন করে রাখা
আর পানীয় পাউডারে।
ফল, বাদাম, পি-নাট বাটার
বিফ, সী-ফুড খাওয়া যেতে পারে।
বিভিন্ন খাবার নʼমাস থেকে পাঁচ বছর
চলতে পারে খাবার অনুযায়ী।
একুশে মে, দু হাজার তেইশে স্পেস-এক্স
বাণিজ্যিক ভাবে মানুষ পাঠাচ্ছে।
এদিন সৌদি আরবের মহিলা নভোস্চর ও
আরও তিনজন আই এস এসে গেছে।
তারা সাতদিন মহাকাশে থেকে
পৃথিবীতে ফেরৎ আসবে।
এবারে এই জার্নি একটা নতুন খেলা
হিসেবে শুরু হবে।
এছাড়া চীন তাদের একটি উপগ্রহ পাঠিয়েছে
তা নাম টায়াগোঙ্গ স্পেস স্টেশন।
ভারত দু হাজার ত্রিশে
পাঠাতে পারে তাদের স্পেস স্টেশন।
-
|| মানুষ কি মঙ্গল গ্রহে থাকতে পারবে? ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Can human being reside in Mars?
মেরুন রঙের গ্রহটির
নাম মঙ্গল।
য়ে সব ধাতুর দেখা মেলে
মনে হয় আছে জল।
এর ব্যাসার্ধ প্রায় 3390 কিলো মিটার
সাইজে পৃথিবীর আদ্দেকের মতো।
এখান জেরোসাইট বলে এক পদার্থ মেলে
যা মধ্যে লোহা ও সালফার আছে।
বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমান
খুবই কম।
কোনোও মানুষ যদি হাল্কা জামা কাপড়ে থাকে,
তার রক্ত ফুটতে থাকবে।
কারন বায়ুমন্ডলের চাপ এতই কম
চার্লস লʼ অনুযায়ী তাপমাত্রা বেশী হবে।
মার্সে এ পর্য্যন্ত আমেরিকা, রাশিযা ও চীন
রোবোট ল্যান্ড করিয়েছে।
ভারতের দু হাজার চব্বিশে
ল্যান্ডিংয়ের প্লান আছে।
স্পেস-এক্স দু হাজার চব্বিশে
মার্সের বায়ুমন্ডলের পরীক্ষা করবে।
মানুষ দু হাজার উনত্রিশে
বা তারপরে পৌঁছবে।
ভারতের এক ঊপগ্রহ মঙ্গলযান দু হাজার চোদ্দ থেকে
দু হাজার বাইশ পর্য্যন্ত পর্যবেক্ষন করেছে।
তারপর সেটার কোনোও খোঁজ নেই
সম্ভবত হারিয়ে গেছে।
মার্সে কোনোও প্রাণী থাকার
সম্ভাবনা খুবই কম।
ওখানে শীতকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা -81 ডিগ্রী ফারেনহাইট।
আর গরমকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা 70 ডিগ্রী ফারেনহাইট।
মার্সে জমির দাম
একর প্রতি ত্রিশ ডলার।
বাড়ী করতে খরচ
দশ ত্রিলিয়ন ডলার।
-
|| জেনোম সিকোয়েনসিং ||
Audio File Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Genome Sequencing
হিউম্যন জেনোম প্রজেক্ট শুরু হয় উনিশশো নব্বইয়ে,
শেষ হয় দু হাজার তিনে।
মানুষকে জানতে হবে, সেই সব খবর
যা আছে তাদের জিনে।
লক্ষ খানেক মানুষের নেওয়া হলো জিন
তৈরী হলো বিরাট এক ডেটাবেস।
জিনের মধ্যে লুকানো আছে
বংশ পরাম্পরায় সে যা পেয়েছে।
প্রায় ছʼহাজার বিভিন্ন রোগের সম্ভাবনার জিন
মানুষ খুঁজে পেয়েছে।
জিন টেস্টে সে সব রোগের
হদিশ পেলে পরে,
চিকিৎসা করে ভাল করা
সম্ভব হতে পারে।
অনেক বড় বড় ডাক্তারদের
এটা নিয়ে গবেষনা হলো।
তারা এ সব জন্মগত রোগের
ওযুধেরও সন্ধান পেলো।
আগামী দিনে মানুয যাবে
এ সব জেনোম আ্যনালিসিস সেন্টারে।
মানুষের জিন পরঈক্ষা করে
যারা সব বলে দিতে পারে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে একদিন
এমনই জোয়ার আসবে।
বংশগত কঠিন রোগ থেকে
মানুষেরা বাঁচবে।