• || একটি শিশুর ভবিষৎ জীবিকা ||
    Poetry

    || একটি শিশুর ভবিষৎ জীবিকা ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobitaa

    A Child’s Future profession

    শিশু যখন বড় হয়

     তার চিন্তায় স্কুলের পড়া তাকে ব্যস্ত করে।

    বাড়ীর পরিবেশ অনুযায়ী নানা কাজ ও

           খেলার চিন্তায় তার মনে থেকে ভরে।

    কোনোও শিশু গুরুজনদের চাপে ইচ্ছার বিরুদ্ধে

     পড়াশুনা বা কোনোও আ্যাকটিভিটিতে সময় দেয়।

    যা তার ভাল লাগে না, সেই কাজ করলে

       তার শরীর খারাপ বা সময় নষ্ট হয়।

    যদি গুরুজনেরা তার ইচ্ছা অনুযায়ী তাকে কাজ দেয়,

      তবে সে মনের আনন্দে তা করে এবং সফল হয়।

    ক্লাস এইটের পরে য়খন ঠিক করতে হয়,

           কি পড়বে – সায়েন্স, কমার্স না আর্টসে?

    তখন তার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে

           কি পড়লে তার ক্যারিয়ার ভাল হবে?

    বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই ম্যাথস ও সায়েন্স মার্কেসের ভিত্তিতে

       স্কুল ঠিক করে দেয় কোন স্ট্রীমে সে আসতে পারে,

    অনেক সময় গুরুজনদেরও মনে হয়

    সায়েন্স না গড়লে তার ভবিষৎ অন্ধকার হকে পারে।

    অনেকক্ষেত্রে কোয়ালিফিকেসন মার্কস দেখে

         বাবা-মাʼই ঠিক  করে দেন কোন স্ট্রীমে সে পড়বে।

    কিন্তু বাবা-মাʼরা ছেলে-মেয়েদের মেধা এবং 

               তাদের ইচ্ছা জেনে সেটি ঠিক করা উচিত।

    এটি সঠিক না হলে ছাত্র-ছাত্রীরা পরবর্ত্তী সময়ে পিছিয়ে পড়ে,

                 এবং শেষে মিডিওকার হয়ে পরে।

    অঙ্কে ভাল ছেলে-মেয়েরাও অনেকক্ষেত্রে আর্টস পড়ে ও

                            ভবিষতে দিকপাল মানুষ হয়ে উঠরে পারে।

    আবার সায়েন্সেও জেনারেল সায়েন্স না

                                        মেডিক্যল সায়েন্স, কোনটি নেবে?

    এটিও অনেকক্ষেত্রে বাবা-মা, দাদা-দিদিকে দেখে

                                        স্ট্রীমটি ঠিক করে, নিজে না ভেবে ।

    পড়াশুনার প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই, ছাত্র-ছাত্রীদের

                       কোনটা পছন্দ সেটি দেখার খুবই দরকার।

    তার পছন্দ যদি মেধার সঙ্গে মিলে যায়

                  সেক্ষেত্রে সেই বিষয়টি তার প্যশনে পরিবর্তিত পারে।

    যা তাকে পরে আরও নানান সাকসেস এনে দেয় এবং

                              ভবিষতের উন্নতির সোপান হতে পারে।

    এক্ষেত্রে একটি কথা  মনে রাখা উচিত

     যে কোনোও একটি বিষয় যেটি অ-দরকারি হতেও পারে,

    কোনোও ছাত্র-ছাত্রী সেটিকে যদি প্যাশনেটলি সেটি পড়ে

        তাহলে সে একদিন সাকসেসের চূড়ায় পৌঁছতে পারে।

    সবশেষে শিশুর ভবিষৎ জীবিকার পথ

                        তার মেধা ও পছন্দ মতো হওযা চাই।

    তার জন্য তার বাবা-মা বা আরো অনেকে যারা

                    তার পড়াশুনার সঙ্গে যুক্ত তাদের গাইডও চাই।