-
|| গান শুনতে এ আই ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Gaan Shunte AI
সমঝদার গান পাগল মানুষের
নয়েস একেবারেই না-পছন্দ।
সবাই শুনতে চায়
পরিস্কার ভাবে সুর, তাল ও ছন্দ।
এআই ইমারসিভ এক্সপিরিয়েন্স তো দরকার
গানের মধ্যে ডুবে যেতে।
বর্তমান প্রজন্মের মানুষেরা
অনেক কিছু চায় গান শুনতে।
কনভার্সেশনাল এআই-কে বলতে হবে
কোন গান চান শুনতে?
সে সত্যি সত্যি হাজির করবে
আর আপনার কান তা শুনবে।
অনেকে আবার স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম
খোঁজেন গান শুনতে।
গান শুনলে কি হয়?
বেশিরভাগ উত্তর ডি-স্ট্রেং হয়।
অফিসের কাজের চাপের থেকে
এতে মন হাল্কা হয়।
কিছু মানুষ আবার বলেন,
এতে রোমান্টিক সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়।
-
|| এ আই গার্লফ্রেন্ড ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
AI Girlfriend
এসে গেল এ আই গার্লফ্রেন্ড
আপনার মোবাইল আ্যাপে।
আপনার পছন্দ মতো
আপনিই বানাবেন তাকে।
খেমন দেখতে, সে কোন কোন
বিষয়ে কথা বলবে,
সবই আপমাকে
ঠিক করে দিতে হবে।
অমেরিকার তেইশ বছরের একটি মেয়ে
এটি বানিয়েছে।
গার্লফ্রেন্ডের নাম কারিন মার্জো
সে এখানে ভার্চুয়াল ইমেজ হয়ে থাকবে।
তার সঙ্গে চ্যাট করে
কথাও বলতে পারেন।
তবে সেক্ষেত্রে চার্জ হবে
প্রতি মিনিটে এক ডলার।
এটি করতে সবথেকে আগে
তৈরী করতে হবে এক ʼঅবতারʼ।
এই অবতারের সুবিধা হলো
সে কোনোও গিফ্ট চাইবে না।
মন ভোলাতে আপনাকে
গানও গাইতে হবে না।
যে সমস্ত মানুষ নিঃসঙ্গতায় ভোগেন
তাদের জন্যই এগুলো করা হয়েছে।
আরো কয়েকটি এ আই গার্লফ্রেন্ড হলো-
পিকসো, ইয়ান্ডার, কাপ্লএআই জুলি, ইভা ও রেপ্লিকা।
কিছ আ্যাপে গার্লফ্রেন্ডের জায়গায়
হতে পারে বয়ফ্রেন্ড।
-
||এ আই পরমানু বোমার থেকেও মারাত্মক হতে পারে||
Audio File Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
AI can be dangerous than atom bomb
আজকের দিনে মানুষ
ভাবতে পারে না এ আই ছাড়া।
সৃষ্টির উন্নয়নে আজকে
দিনরাত এক করছে তারা।
যে কোনোও কাজের উৎকর্ষে
এখন এ আই-এর সাহায্য লাগে।
পড়াশুনা থেকে শুরু করে
মেডিক্যাল সায়েন্সের কাজে।
কিন্তু উৎকর্ষের শেষ নেই
এ কাজ চলতেই থাকবে।
চলতে চলতে মানুষ
কোথায় পৌঁছবে?
মানুষের নিজের ক্ষমতা থেকে
আগামী দিনে একদিন আসবে,
যেদিন মানুষের সৃষ্ট মেশিনের
ক্ষমতা অনেক বেশী হবে।
সেদিন মেশিন হয়তবা
মানুষকেই অবহেলা করবে।
আর মানব সভ্যতার অস্তিত্ব
সংকটের মধ্যে পড়বে।
এছাড়া এ আই-কে যদি কেউ
খারাপ কাজে ব্যবহার করে।
সেদিন ফ্রাকেনস্টাইনের মতো
যন্ত্রদানব সৃষ্টি হতে পারে।
সেই যন্ত্রদানবের ক্ষমতা অতিমারী বা
পরমাণু বোমার থেকেও বেশী হতে পারে।
যা নষ্ট করতে হলে
সেদিন মানুষেই বিপদে পড়তে পারে।
আবার এ আই সমৃদ্ধ কম্পিউটার
অনেক মানুষের মেধার থেকে উন্নত হবে।
তখন এ আই-এর জন্যে সেই সব মানুষের
চাকরি হারাবার সম্ভাবনা থাকবে।
এসব চিন্তায় বিজ্ঞানীরা
এখন নিজেরাই শঙ্কিত।
চ্যটজিপিটির জন্মদাতা, গুগুল এবং আরো
অনেক বিজ্ঞানীরা এব্যাপারে একত্রিত।
এরা সবাই চায় এ-আই-এর
ক্ষমতা যেন সীমাবদ্ধ হয়।
যাতে মানুষের বিকাশের কারণ
ভবিষ্যতে মানুষের বিরুদ্ধে না যায়।
এজন্য বিজ্ঞানীদের একটি দল
আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করবে।
যাতে এ আই-এর প্রগতির সীমা
আইন করে বেঁধে দেওয়া যাবে।
-
|| মেশিন মানুষকে মানছে না ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Machine is not obeying his master
মানুষ করেছে মেশিন
এখন সেই মেশিন নিয়ে ব্যাতিব্যস্ত।
আমার কথা না শুনলে
ʼকি করিʼ – এই নিয়ে ত্রস্ত।
হার্ডওয়ার – সফ্টওয়ারের যুদ্ধ
অনেক আগে থেকে ।
হার্ডওয়ার অনেক এগিয়ে
তাই ওরাই সব সময়ই জেতে।
এ আইয়ের গডফাদার
গুগুল ছেড়েছেন চিন্তায়।
মানুষের ভবিষৎ নিয়ে আশঙ্কিত তিনি
ভাবছেন আগামী দিনে কি হয়।
যন্ত্রের বুদ্ধি আর মানুষের চেতনা
এরা কি পরস্পরের সহযোগী?
মানুষ যন্ত্রকে দিনে দিনে বুদ্ধিমান করেছে
সেই বুদ্ধির ডেটাবেস হচ্ছে চেতনার উপযোগী।
কিনতু এ যেন এক সরু গলি
যেখানে এগুনো যায়, বেরোনো যায় না।
মানুষের অগ্রগতি সেই গলিতেই
তাই এগোনোই যাবে, পিছোনো যাবে না।
মানুষ যে যন্ত্রগুলো যন্ত্রকে দিয়েছে
সেই সমন্বিত বুদ্ধিই এ আই।
সেই বুদ্ধির জোরে, মানুষকে অমান্য করছে
এই চিন্তায় সে ভাবে, ʼকোথায় পালাইʼ।