• Gopal’s Enchanting Presence
    Poetry

    Gopal’s Enchanting Presence

    Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Gopal, Gopal, Gopal divine,

    In you, the universe does entwine.

    In mind and soul, you find your place,

    In the sky, the wind, the earthly space.

    By your grace, I’m alive and well,

    In your grace, my deeds do swell.

    I contemplate speaking your name,

    Yet words fall short in praise and aim.

    Through worlds and realms, your fingers trace,

    Guiding all in life’s wondrous race.

    The pulse of life, in your touch I see,

    Every being, you set their spirits free.

    In the cycle of birth, humans emerge,

    Journeying through life, purpose to converge.

    At the end’s brink, where shadows creep,

    Death’s voice whispers, the soul takes a leap.

    In the hands of Gopaldada, like a thread,

    Rising and falling, as if led.

    Like a puppet on destiny’s stage,

    Dancing through life, from page to page.

    Where will the final day’s journey lead?

    Where is the address, where souls are freed?

    With a chant of ‘Hari Bol,’ the call we send,

    In this truth, all hearts blend.

    Gopal, Gopal, eternal and vast,

    In your presence, the world is cast.

    You are the thread, the essence, the core,

    In every heart, forevermore.

  • || গড ||
    Poetry

    || গড ||

    Audio File

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    God

    জি ফর জেনারেটর।

    সৃষ্টিকর্তা ব্রক্ষ্ম দেবের হাত ধরে

        জীবজগৎ সৃষ্টি হয়েছে।

    মানুষ, পশুপক্ষী কীটপতঙ্গ সবার জন্ম হয়েছে।

    ʼওʼ ফর অপারেটর।

    পালন কর্ত্তা নারায়নের কৃপায়

                       জীবজগতের কাজকর্ম চলছে।

    ʼডিʼ ফর ডেস্ট্রাকটর।

    দেবাদিদেব মহাদেবের ধ্বংস লীলায়

        পাপমুক্ত হয়ে পৃথিবী নতুন সৃষ্টির জন্ম দিয়েছে।

    সেই ত্রিদেবই আমাদের ভগবান।

               ব্রক্ষ্মা, বিষ্ণুও মহেশ্বর।

    তাঁরা যুগ যুগ ধরে আছেন।

                তাঁরা অবিমশ্বর।

  • || ফলের আশা || 
    Poetry

    || ফলের আশা || 

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Faler Aasha

    মহাভারতে অর্জুনকে শ্রীকৃষ্ণের উপদেশ –

    ফলের কোনোও অধিকার তোমার নেই

               তোমার অধিকার কর্মে – তুমি সেটি করে যাও।

    ফলটি দেবার অধিকার যাঁর, তিনিই দেবেন

                তুমি সময় হʼলে ফলটি পাও।

    মানুষ সব সময়ই ফলের জন্য ভাবে এবং

                                   মনটা ভারাক্রান্ত করে।

    কবে তার কাজের ফলটি পাবে

                                   সেটা ভেবেই সে মাথা খোঁড়ে।

    জন্ম, মৃত্যু ও বিবাহ –

                   এ সবগুলোই মানুষের হাতের বাইরে।

    মানুষ কখনও কখনও ভাবে যে

                   এগুলো সে কন্ট্রোল করতে পারে।

    মানুষ চেষ্টাও করে এ তিনটিকে

                            তার হাতের মধ্যে আনতে।

    কাজ করে সে এটা নিয়ে

                            ভাবে, এসব আমার সামর্থ্যে।

    আমরা দেখি

                   দৈত্যকুলে প্রহ্লাদ জন্মায়।

    আবার কোনও এক গরীব ঘরে

                   বিশ্ববিখ্যাত বৈজ্ঞানিকের জন্ম হয়।

    মহাভারতে ভীষ্মের ইচ্ছামৃত্যু

                                      দেখা যায়।

    কিন্তু সাধারণ ভাবে সত্যিই কি কারো

                                     ইচ্ছামৃত্যু হয়?

    যদিও কিছু কিছু মণীষির মৃত্যু শোনা যায়

                             যে তাঁদের ইচ্ছামৃত্যু হয়েছে।

    সেসব নিয়ে প্রামাণ্য তেমন কিছু নেই

                              তাই সেসব নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

    তাই সাধারণ ভাবে ইচ্ছামৃত্যু

                                      সম্ভব নয়।

    মানুষের জীবনের দিন শেষ আসলে

                                   তার মৃত্যু হয়।

    তেমনই জন্ম মানুষের হাতে

                                 সবটুকু আছে কি?

    ছেলে বা মেয়ে কে জন্মাবে

                                 তাও জানা যায় কি?

    একই রকম ভাবে বিবাহও

                          সবটুকু মানুষের হাতে নেই।

    অনেক সময়ে অনেকের পছন্দসই বিবাহ

                     ভেঙ্গে যায় কিছু সময় পরেই।

    আবার পাত্র-পাত্রীর প্রথমে অপছন্দ হলেও

    পরবর্তীকালে তাদের ভালবাসা গভীর হয়।

    আগের জেনারেশনে বিয়ে হতো

                              বাবা-মা বা গুরুজনদের মতে।

    এ জেনারেশনে ছেলেমেয়েদের মনে হয়

             তারা নিজেরাই ঠিক করতে পারে তাদের জীবন সঙ্গীকে।

    এটা কতটা ঠিক বা কতটা ভুল

                                  সেটা সময়ই বলবে।

    এ নিয়ে অনেক পরিবারে অশান্তি আছে

                                   সেটাও হয়ত চলবে।

    শেষে বলি

                   সেই প্রবাদ বাক্য –

    জন্ম মৃত্যু বিয়ে

                     তিন বিধাতা নিয়ে।

  • || ভগবানের ভালবাসা ||
    Poetry

    || ভগবানের ভালবাসা ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Bhagabaner Balobasa

    ʼহ্যাঁ গো, আমি ভগবানেরʼ

                     ʼভালবাসা পেয়েছিʼ।

    ʼসেটা আবার কিʼ?

                           ʼভগবানকে দেখেছোʼ?

    ʼনা, ভগবানকে তো দেখিনিʼ

                  ʼকিন্‌তু ভালবাসা উপলব্ধি করেছিʼ।

    ʼআরে চুপ চুপʼ,

                     ʼপেলেও, এসব কথা কেউ বলে নাʼ।

    ʼকেন কি হবে বললেʼ?

                            ʼভালবাসা থাকবে নাʼ?

    ʼআরে ভগবান তো তোমাকেও ভালবাসেʼ

                                      ʼজানো না তোʼ?

    ʼতুমি যখন ভাল কাজ করোʼ,

                       ʼনিজের মনে একটা শান্তি পাও তোʼ?

    ʼওটাই তো ভালবাসাʼ

                       ʼকি বুঝলে তোʼ?

    দেখ ভগবান আমাদের

                                      সব্বাইকেই ভালবাসেন।

    এই প্রাণী জগৎ তাঁর সৃষ্টি

                            তাদের রক্ষণাবেক্ষণ তিনিই করেন।

    ʼতোমার কবিতা লেখার শখ হয়েছে জানিʼ

                           কিন্‌তু এসব উল্টোপাল্টা কিʼ?

    ʼএসব উল্টোপাল্টা নয়ʼ

                         ʼসবই সত্যিʼ।

    ʼআমরা সবাই ভগবানেরʼ

                                     ʼচারিদিকে ঘুরছিʼ।

    ʼঘুরছি কেন ʼ?

                           ʼসবাই হাঁটছি তো জীবনের পথেʼ।

     ʼসবাই ভগবানকে ডাকছি বা দোয়া করছিʼ

                          ʼভগবানকে সামনে রেখেʼ।

    তাহলে আমাদের গতিপথটা

                                গোলই হʼলো তো।

    পৃথিবীর চারদিকে

                         উপগ্রহরা যেমন ঘোরে।

    আমাদের প্রত্যেকের অরবিট

                                   আলাদা আলাদা।

    কেউ কারো অরবিট জানেনা

            তোমার প্রিয় ছেলের অরবিটও তুমি  জান না।

    তুমি যেমন কাজ করে চলেছ

                             তোমার রাস্তা তেমনই তৈরী হচ্ছে।

    ভাল কাজ করলে ফুল বেছানো

                                         রাস্তায় সাঁ সাঁ করে এগোবে।

    ভাল কাজ না হʼলে, এবড়ো খেবড়ো রাস্তায়

                                  হোঁচট খেয়ে মুখ থুবরে পড়বে।

    আবার অনুশোচনা করে

                           ঠিক পথে ছুটে যাবে।

    সবারই ভগবান আছেন

                           সেটা তুমি মানো কিম্বা না মানো।

    ডাক্তারেরা  ʼও গডʼ বʼলে 

                                  ক্রিটিক্যাল অপারেসনে হাত দিচ্ছে।

    মহাকাশচারীরাও তাঁকে স্মরণ করে

                                মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছে।

    ক্রিকেটারাও সেন্ঞ্চুরি করে

              ওপরের দিকে তাকাচ্ছে বা মাটিতে চুমু খাচ্ছে।

    তাই ভগবান

                         সবাইকে ভালবাসেন।

    তোমার নিজের সব ভাল কাজেই

                          তিনি লুকিয়ে মিটি মিটি হাসেন।

  • || বিবেকানন্দ – ১ ||
    Poetry

    || বিবেকানন্দ – ১ ||

    Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Vivekananda – 1

    যুবনায়ক বিবেকানন্দ

                 তুমি ছেড়ে গেছ আমাদের যুবাবস্হাতে।

    ইতি-বাচক কখাবার্তা বলতে তুমি সবসময়ে

             আর থাকতে তুমি ইতি-বাচক কাজের সাথে।

    সাহসী তুমি, দৃপ্ত তুমি

                   তোমার মতো পুরুযকার,

    রাজার মতো চেহারা তোমার

                  জন্মেছে কʼজন এ ভূ-ভারতে আর?

    ভাতরবর্য তোমার কাছে

                                  মাতৃভূমি, ভারতমাতা।

    গরীব মানুয, দূর্বল যে

                            তাদের কাছে তুমিই ত্রাতা।

    স্বামীজী বলতেন, ʼতোরা মানুয হʼ,

    তিনি এমন মানুয চাইতেন যার

                       মাংসপেযী হবে লোহার।

    যার স্নায়ু হবে ইস্পাতের আর

                         মন তৈরী হবে বজ্রের।

    ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই

                          এমন মানুযকে বলে নাস্তিক।

    তাঁর মতে, যাদের নিজের ওপর বিশ্বাস নেই

                    সে হʼল এ যুগের নাস্তিক।

    স্বামীজীর কাছে মানুযই ঈশ্বর,

              ঈশ্বরের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ হলো মানুযের মধ্যেই।

    তাই তাঁর মতে  যে জন মানুযের সেবা করে

                          তার ঈশ্বরের সেবা হয় এই ভাবেই।

    স্বামীজী বলেন,  ভারতবর্ষ ঋযির দেশ,

             এই সব মহান সাধু-পুন্যাত্মারা সব পরিত্যাগ করে হন গুরু।।

    তাই ভারতবর্যকে বেঁচে থাকতে হবে

                               এই দেশ হবে সমস্ত পৃথিবীর ধর্মগুরু।

    ভারতবর্যকে তিনি দেখতে চান

                    শ্রমশীল ও কর্মোৎসাহী মানুযের দেশ।

    যেখানে মানুয তার নিজ নিজ কর্মদক্ষতায়

              বিশ্বের দরবারে ভারতের হবে শ্রেয্ঠত্বের উন্মেষ।

    মানুযের মধ্যেই দেবত্ব ঘুমিয়ে আছে,

        তা জাগাতে হবে অন্তঃপ্রকৃতি ও বহিঃপ্রকৃতিকে বশ করে।

    অন্তঃপ্রকৃতি বশীভূত হবে ধর্মের আশ্রয়ে    

                     আর বহিঃপ্রকৃতি হবে বিজ্ঞানের হাত ধরে।

    এই বিজ্ঞান আর ধর্ম একত্র করলে

                                         মানুযের মঙ্গল হবে।

    বিজ্ঞান দেবে শারীরিক সূখ ও স্বাচ্ছন্দ্য

               আর ধর্ম নৈতিক ও আধ্যাত্মিক ঊন্নতি করবে।

  • ।। গোপালদাদার কথা বলা ।।
    Poetry

    ।। গোপালদাদার কথা বলা ।।

    Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Gopaldadar Katha Bola

    আমার গোপাল, মাটির গোপাল

                      রঙটা আবার চটা।

    হʼতো যদি সোনার গোপাল

                     দেখতে কেমন ছʼটা।

    আরে সোনার মূর্তি নয়তো এটা

                     সোনার মতো দেখতে।

    সোনার গোপাল হলে তুমি

                     কখা বলছে শুনতে।

    সোনার গোপাল, রূপোর গোপাল

                      তামার গোপাল হতেই পারে।

    মনের মাঝে যে মুখ দেখ

                      তাতেই যেন মন ভরে।

    ডাকো তুমি মনের গোপাল

                      মনের মধ্যে দেখতে পাবে।

    নাড়ুর প্রসাদ না থাকলেও

                      মনের প্রসাদেই তৃপ্ত হবে।

    কথা বলা গোপাল চাও তো

                      তাঁর সঙ্গে কথা বলো।

    সব সময়ে দিনের মাঝে

               ভাল কাজ করে চলো।

    ভাল করো নিজের তুমি

                   ভাল করো পরের।

    এমন কিছু করো না

                   যা পরের হয় দুঃখের।

    দেখবে তুমি চটা গোপালও

                   কেমন কথা শুনছে।

    যা ভাবছ তাই হচ্ছে

                   গোপালজী কথা বলছে।