-
The Journey Towards Society-Centric Grace
Audio File Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
In life’s vast stage, two souls do dwell,
One to themselves, the other, all hearts swell.
One cloaked in solitude, a self-centric view,
The other in the world, with hearts anew.
A tale unfolds of extremes profound,
A frozen heart, in isolation bound,
A soul who tends to their solitary kin,
A world away from where life begins.
Yet on the other end, a noble sight,
Sri Ramakrishna, in selfless light,
His deeds, a beacon, for all to see,
A life devoted to humanity’s plea.
Between these poles, most mortals tread,
With self and society, they’re wed.
Some more inclined to their own embrace,
Others in service, finding grace.
To journey forth, from self to society’s call,
A transformation that encompasses all.
For in this shift, the human soul finds gold,
In giving, sharing, stories yet untold.
From self-centric bounds, to a broader view,
Where empathy blooms, and kindness ensues.
A heart that beats for more than its own,
Finds richness in seeds of compassion sown.
Good, better, and best, in a ceaseless climb,
Towards a purpose grand, a life sublime.
To embrace the world, in its joy and strife,
To weave a tapestry of shared life.
Let’s aspire to better, with each passing day,
Towards a society-centric array.
For in this journey, our essence is found,
In service to others, love knows no bound.
So, let’s tread the path of selfless art,
Where kindness reigns and heals the heart.
In this grand dance of life’s fleeting glance,
Let’s embrace the world in a society-centric stance.
-
|| খুশির ফুলদানী ||
Audio File Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Khushir Phuldani
অনেকগুলো খুশি মানুষ
যখন এক জায়গায় থাকে.
ঝলমলে সব মনগুলো
এ ওকে দেখে।
ফ্রেশ কিছু ফুল নিয়ে
যেন একটা বুকে বানানো।
সবারই মনটা থাকে রঙিন
হাসি-খুশির সুঘ্রাণ মাখানো।
প্রত্যেকের শিশু মনটা
আবার রেরিয়ে আসে।
শিশুদের মতো বালখিল্যতা
প্রকাশ হয়ে থাকে।
ওই সময়ের ছবি বা ভিডিও
খুশির ফুলদানী হয়ে থাকে।
সেই ফুলদানীর স্পর্শে আবার এলে
মনটা খুশিতে ভরে ওঠে।
-
|| সুন্দর হʼতে গেলে ||
Audio File Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Sundar Hote Gele
রূপচর্চা করে মানুষ
বাইরেটা করে সুন্দর।
সুন্দর মানুষ হʼতে গেলে
মনটাও চাই সুন্দর।
সুন্দর মনের মানুষ হʼলে
ব্যবহারেও সে ভাল।
কথা বলবে যে কোনও মানুষ
তারও মনে জ্বলবে আলো।
কথায়, কাজে, ব্যবহারে
সবাই দেখবে সুন্দর।
কাছাকাছি এলে তার
মন হরে খুশিতে ভরপুর।
-
|| খারাপ মন ভালো করা ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Kharap Monke Bhalo Kora
মন, মেজাজ সব খারাপ?
কিছুই ভালো লাগছে না।
খারাপ মনে না থেকে
দেখা যাক, মনটা ভাল হয় কিনা।
ঠিক করতে গেলে, কেন খারাপ
সেটা আগে জানতে হবে।
যেমন রোগ, তেমন দাওযাই
দিতে পারলে মনটা ভালো হবে।
অফিসের গন্ডগোল থাকলে
ভবিষতে তা ঠিক করতে হবে।
কাছের মানুষের দুঃখ হলে
তার মনটা ঠিক করতে হবে।
তার হাসিমুখ দেখতে পেলে
আপনারও মনটা খুশিতে ভরে যাবে।
কোলও দুঃখজনক ঘটনা হলে,
মন ঠিক করতে পছন্দের গান শুনতে হবে।
গান শুনতে ইচ্ছে না হʼলে
কোনও ভিডিও দেখা ব কোনও গেমস খেলতে হবে।
কোনও ইন্টারেস্টিং খাবার অর্ডার করে
আপনার সঙ্গে বাড়ীর মানুষেরাও খুশি হবে।
মানুষের জীবন একটা বোতলে জলের মতো,
তার বেশীরভাগ ফোঁটা জীবন আনন্দে থাকুন।
আপনার সঙ্গে, আপনার পাশের মানুষগুলোও ভাল থাকলে
নিজে খুশিতে থেকে, জীবনটাকে উপভোগ করুন।
-
|| মন ভালো করে ||
Audio File Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Mon Bhalo Kore
মন ভালো করে
চলোরে সবাই।
মন ভালো হলে
কাজ ভালো সদাই।
চিন্তামুক্ত, হাসি খুশি মনে
যা হয় কাজ,
তাতে মন আরও ভালো হয়,
সে আরও খুশি হয় আজ।
তাই ফলস্রুতির চিন্তা ছেড়ে,
মানুষ যখন কাজটি করে,
খুশি মনে যে কাজটি হয়েছে
তা সার্থকতার পথটি ধরে।
-
|| বিবেকানন্দ – ১ ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Vivekananda – 1
যুবনায়ক বিবেকানন্দ
তুমি ছেড়ে গেছ আমাদের যুবাবস্হাতে।
ইতি-বাচক কখাবার্তা বলতে তুমি সবসময়ে
আর থাকতে তুমি ইতি-বাচক কাজের সাথে।
সাহসী তুমি, দৃপ্ত তুমি
তোমার মতো পুরুযকার,
রাজার মতো চেহারা তোমার
জন্মেছে কʼজন এ ভূ-ভারতে আর?
ভাতরবর্য তোমার কাছে
মাতৃভূমি, ভারতমাতা।
গরীব মানুয, দূর্বল যে
তাদের কাছে তুমিই ত্রাতা।
স্বামীজী বলতেন, ʼতোরা মানুয হʼ,
তিনি এমন মানুয চাইতেন যার
মাংসপেযী হবে লোহার।
যার স্নায়ু হবে ইস্পাতের আর
মন তৈরী হবে বজ্রের।
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই
এমন মানুযকে বলে নাস্তিক।
তাঁর মতে, যাদের নিজের ওপর বিশ্বাস নেই
সে হʼল এ যুগের নাস্তিক।
স্বামীজীর কাছে মানুযই ঈশ্বর,
ঈশ্বরের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ হলো মানুযের মধ্যেই।
তাই তাঁর মতে যে জন মানুযের সেবা করে
তার ঈশ্বরের সেবা হয় এই ভাবেই।
স্বামীজী বলেন, ভারতবর্ষ ঋযির দেশ,
এই সব মহান সাধু-পুন্যাত্মারা সব পরিত্যাগ করে হন গুরু।।
তাই ভারতবর্যকে বেঁচে থাকতে হবে
এই দেশ হবে সমস্ত পৃথিবীর ধর্মগুরু।
ভারতবর্যকে তিনি দেখতে চান
শ্রমশীল ও কর্মোৎসাহী মানুযের দেশ।
যেখানে মানুয তার নিজ নিজ কর্মদক্ষতায়
বিশ্বের দরবারে ভারতের হবে শ্রেয্ঠত্বের উন্মেষ।
মানুযের মধ্যেই দেবত্ব ঘুমিয়ে আছে,
তা জাগাতে হবে অন্তঃপ্রকৃতি ও বহিঃপ্রকৃতিকে বশ করে।
অন্তঃপ্রকৃতি বশীভূত হবে ধর্মের আশ্রয়ে
আর বহিঃপ্রকৃতি হবে বিজ্ঞানের হাত ধরে।
এই বিজ্ঞান আর ধর্ম একত্র করলে
মানুযের মঙ্গল হবে।
বিজ্ঞান দেবে শারীরিক সূখ ও স্বাচ্ছন্দ্য
আর ধর্ম নৈতিক ও আধ্যাত্মিক ঊন্নতি করবে।