• || স্বামী বিবেকানন্দের মতে মনঃসংযমের উপায় ||
    Poetry

    || স্বামী বিবেকানন্দের মতে মনঃসংযমের উপায় ||

    Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Swami Vivekanander Mote Mononsanjamer Upay

    স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন,

               মন যত পবিত্র হবে,

    মনঃসংযম করতে পারা

               তত সহজ উপায়ে হবে।

    মনকে পবিত্র করতে

             বাসনা ও আবেগকে সংযত করতে হয়।

    অসংযত বাসনা ও আবেগ

         পরশ্রীকাতরতা, ঘৃণা, ক্রোধের জন্ম দেয়।

    এছাড়া ঈর্ষা, লোভ, মোহ

               এগুলিও তার প্রকাশ পায়।

    সেক্ষেত্রে মানুষের মনঃসংযম

               প্রায় অসম্ভব হয়ে যায়।

    তাই যারা মনকে পবিত্র রেখে

                জীবন নির্বাহ করে,

    তাদের ক্ষেত্রে মনঃসংযম

                 সহজে হতে পারে।

  • || মনঃসংযমে সার্থকতা ||
    Poetry

    || মনঃসংযমে সার্থকতা ||

    Audio File

    Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Monohsanjame Sarthakata

    কোনও কাজে সার্থকতা পেতে

               লাগে সেই কাজে কন্সেনট্রেশন।

    কন্সেনট্রেশন পেতে গেলে

               চাই নিজের মনের নিয়ন্ত্রন।

    আর মনের নিয়ন্ত্রন পেতে

               করতে হবে উত্তেজনাকে প্রশমন।

    নিয়ম বহিঃভূত আবেগকেও

                 আনতে হবে কন্ট্রোলে।

    জীবনের মূল্যবোধকে অটুট রেখে

                 নিজের পথে চললে।

    মন যখন শান্ত হবে

          নিজের সঠিক রাস্তা দেখা সহজ হবে।

    শান্ত মনে সে রাস্তায় হাঁটলে

          কাজে সার্থকতা আসবে।

    মনঃসংযমে ওই কাজ

          অভিষ্টের পথে এগোবে।

  • || সবুজ লেখা ||
    Poetry

    || সবুজ লেখা ||

    Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita

    Sabuj Lekha

    সবুজ লেখা, সবুজ লেখা,

                  সবুজ লেখা কার?

    সবুজ গাতার হাসির ফলে

                  কান্না ঝরে যার।

    লাল, নীল আর সবুজ রঙে

                 পৃথিবী মাতোয়ারা।

    কাকে ধরি আর কাকে ছাড়ি

                 এ যে রঙের ফোয়ারা।

    খুশির সময় খলখলিয়ে

                  হাসির ফুল ফোটে।

    সবাই জোটে একই খুশির

                  একই আনন্দেতে।

    হাসির তোড়ে সবাই দেখে

                  আলোর বন্যা বয়।

    লাল, গোলাপি, সাদা ফুলের

                  সুঘ্রাণও যে রয়।

    মনখারাপির দিনে আবার

                 কান্নাকাটির শুরু।

    একের দেখে অন্যদেরও

                 মেঘের গুরুগুরু।

    মেঘ জমে যে শুরু হয়

                 অঝোরধারে বৃষ্টি।

    চোখের জলে থমতমে হয়

                 এ কি অনাসৃষ্টি।

    ছুটোছুটি মাতামাতি

               শুরু যখন খেলা।

    এক্কা-দোক্কা, পুতুল আর

               হাজার খেলার মেলা।

    ফুটবল চাই, ক্রিকেট ব্যাট চাই আর চাই

                   কতশত পুতুল।

    ব্যাডমিন্টন খেলবে নাকি

               নয় কোনোও কোঁদোল।

    পড়াশুনা করতে হবে

                বাবা-মায়ের কথা।

    খেলা ছেড়ে পড়া কেন

                 মনে লাগে ব্যথা?

    নিচের ক্লাস থেকে ওপরের ক্লাসে

                পৌঁছুতেই যে হবে।

    সবুজ ছেড়ে কিশোর মনের

                 বড় হওয়ার পথে।

    গতকালের কিশোর মন য়ে

               আজ বড় হতেই ছোটে।

    তোমার দাদা-দিদির চলার রাস্তায়

              নিজেকেই হাঁটতে হবে।

    এমনি করে যাত্রা চলে

               তোমার স্বপ্নের রাস্তা ধরে।

    তুমি একদিন পৌঁছুবেই

               তোমার সার্থকতার ভোরে।