-
Discovery of Chunibala Devi
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita A tale spun by Satyajit Ray’s own words, Just as Uttam Kumar in “Nayak” soared, Chunibala Devi, her presence vital, For “Pather Panchali,” a story so vital. In the role of Indir Thakrun, we see, Chunibala Devi, an international glee, India’s first actor to earn such fame, A legend attached to her very name. Little known to many, this tale untold, About Chunibala Devi, a story to unfold, Today, before you, I present this lore, Of Chunibala Devi, forevermore. When “Pather Panchali” took its flight, Harihar, Sarbajaya, and Durga’s light, In all these roles, actors were found, Except for Indir,…
-
|| পথের পাঁচালী – অপূ ও দূর্গা – ২ ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita Pather Panchali – Apu o Durga 2 অপুর বাবা বৈশাখ মাসের প্রথমে গ্রামের বাড়ী ছেড়ে কাশী যাবার ঠিক করলো। সব জিনিস নেওয়া যাবে না তাই বাকী জিনিস বিক্রির ব্যবস্হা হলো। গ্রামের একজন অপুকে বলে, ʼতুই যে বলিস, এই গ্রামের মতো এমন নদী, এমন মাঠ কোখাও পাইনি। অপু বলে, ʼআমি কি করব, আমি তো গ্রাম ছেড়ে যেতে চাইনিʼ। অনেকদিন আগে সে আর দিদি বাছুর খুঁজতে রেল লাইন দেখতে পায়। সেদিন ওরা রেল লাইন দেখতে মাঠের জল ভেঙ্গে ছুটে যায়। আজ দিদি নেই, সে মারা ঘেছে কিন্তু অপু পথে, ঘাটে, বাঁশবনে, বাড়ীতে দিদির স্পর্শ পায়। দিদির…
-
||পথের পাঁচালী – অপু ও দূর্গা – ১ ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita Pather Panchali – Apu o Durga (১) অপুর বাড়ীর সামনে একটি অশত্থ গাছ দেখা যায়। জানলা দিয়ে গাছ দেখতে অনেক দূরে মন চলে যায়। মায়ের কাছে গল্পে, সেই সব দূরের দেশের রাজপুত্রদের কথা সে শুনেছে। ভাবতে ভাবতে চোখে পড়ে আকাশে একটা চিল উড়ছে। দেখতে দেখতে চিল চলে যায় চোখের অগোচরে। চিলের অন্তর্ধানে মনখারাপ হয় অপুর ছুটে গিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে সে। মা তখন ব্যস্ত রান্নাতে, বলে, ʼতোর জন্যে চিংড়ি মাছ ভাজা করছি যেʼ। (২) অপু একদিন জানলার ধারে বসে রোদ মাখানো শেওড়া-ঘেটূ বনের দিকে তাকিয়ে আছে। মায়ের কাছে সে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের…
-
|| পথের পাঁচালী – এক ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita Pather Panchali one দু-এক দিনে ঘনীভূত বর্ষা শুরু হয়। পূবের হু-হু করা হাওয়া পশ্চিমে চলে। খানা ডোবা সব জলে থৈ-থৈ করে। বাঁশ বনে ঝড়ের তান্ডবে বাঁশের মাথা সব লুটিয়ে পড়ে। আকাশের কোথাও ফাঁক নেই অন্ধকার ঘনিয়ে আসে। মেঘের রাশ উড়ে চলে পূব থেকে পশ্চিমে। দূর আকাশের কোথায় যেন চলে দেবাসুরের মহাসংগ্রাম। কোনোও এক বিরাট দৈত্য সৈন্য জলস্থল-আকাশ ছেয়ে ফেলে। অক্ষৌহিণীর পর অক্ষৌহিণী অদৃশ্য রথী মহারথীদের চালনায় ঝড় এগিয়ে আসে। দেববজ্র আগুন উড়িয়ে নিমেযে বিশাল মেঘকে ছিঁড়ে ফুঁড়ে ছিন্ন ভিন্ন করে দেয়। আবার কোত্থেকে রক্তবীজের বংশের দাপটে করাল কৃষ্ণছায়ায় পৃথিবী অন্ধকার হয়ে…