-
নতুন পৃথিবী
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita (to view & listen the Video)
Audio File:
পৃথিবী কি ধ্বংস হবে
পাঁচশো বছর পরে?
তারপর নতুন পৃথিবী জন্ম নেবে
একটু একটু করে?
পৃথিবীতে দাবানলের মতো
অবাঞ্ছিত উষ্ণায়ন বাড়ছে।
সেই উষ্ণ বায়ুর প্রকোপে
সৃষ্টির নিয়ম পাল্টাচ্ছে।
সমুদ্রের জলস্তর বাড়ছে
ক্রমে ক্রমেই।
অ্যানটার্কটিকার পাহাড়ে
বরফ গলছে দিনে দিনেই।
সেই নতুন পৃথিবী
কেমন হবে?
সৃষ্টির অমোঘ লীলায়
আবার কি মানুষ জন্মাবে?
আজকে মানুষের হানাহানিতে
সৃষ্টিকর্তাও বোধহয় উদ্বিন্ন।
তাই নতুন মানুষের রূপ হয়ত বা
হবে একেবারেই ভিন্ন।
হিংসা থাকবে না
আজকের মতো।
রবীঠাকুরের তাসের দেশের মতো
নিয়ম মানা হবে মজ্জাগত।
তবে সেখানেও রানীবিবির মতো
কারও মন হতে পারে চঞ্চল।
কোনও এক আগন্তুকের আগমনে
রাজাকে সামলাতে হবে সেই গন্ডোগোল।
রেসারেসি থাকবে না
সেই নতুন পৃথিবীতে।
সবাই চলবে একই রাস্তায়
নিয়মানুবর্তিতায় আর বুদ্ধিতে।
নতুন রাস্তা দেখবে সবাই
কোনও এক আগন্তুকের আগমন দিয়ে।
কিন্তু সে রাস্তাও হবে
মানবিকতাকে বিসর্জন না দিয়ে।
বিঞ্জান সেদিন হবে
শুধু মানুষের উপকারে।
তাকে বিকৃত করে
প্রয়োগ হবে না একেবারে।
থাকবে না উচ্চ-নীচ, ভেদাভেদ
মানুষের মধ্যে।
দুর্বুদ্ধির ব্যাবহার হবে না
সেই পৃথিবীতে।
সবাই করবে তার
নিজের পছন্দের কাজ।
সেই নিয়ে কেউ কিছু বলবে না
যেমন বলছে আজ।
পৃথিবীর সমস্ত সম্পদে
সবার হবে সমান অদিকার।
তাই ঝামেলাও থাকবে না
হবে না আজকের মতো হাহাকার।
সেই পৃথিবীতে বাঁচতে কে না চায়
নিজের মতো করে।
মনে থাকবে সুখ, শান্তি
আর সমৃদ্ধি জীবন ভরে।
-
যা1ওয়া আসা
Audio File Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
ডিসেম্বরে বছর যায়
নতুন বছর আসে
শীতের সময় গাছের পাতা
ঝরে পরতে থাকে |
মানুয়েরও বয়েস হলে
যাবার ডাক আসে |
শরীর, কাজ, সন্মান তার
ইতিহাস হয়ে থাকে |
অসমাপ্ত কাজ যে তার
অসমাপ্তই থাকে |
উত্তরসূরীর কেউ তখন
কাজটা শেষ করতে আসে |
তাই প্রাণ বোতলের যা পরমায়ু
যতটুকু আছে বাকী,
দ্বিধা, দন্দ ভুলে সবাই
এস ভাল থাকি |
হাসিটুকু থাক না মুখে
দেখে সামনের মানুষটাও হাসবে |
দুঃখ আর চিন্তা ছেড়ে
সুখটি নিয়ে বাঁচবে |
অন্ধকারেও দেখবে আলো
মনের সুখটি নিয়ে |
ভালবাসায় জ্বলবে আলো
রঙিন স্বপ্ন দিয়ে |
হাঁটতে তখন নেই অসুবিধা
যে কোনও রাস্তায় |
পাশের মানুষটিও হাসি নিয়ে
যাচ্ছে তার ইচ্ছামত জায়গায় |
-
|| সময়ের দাম ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Samayer Dam
কথায় বলে, সময়ের দাম
সোনার থেকেও বেশী হয়।
সময় চলে গেলে যে কোনও কাজ
সেই কাজ পন্ড হয়ে যায়।
প্লেন ছাড়ার নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে
চেক ইন না করে প্লেনে ওঠা যায় না।
মানুষের জীবনী শক্তি যখন থাকে
তখন সঠিক কাজ না করলে জীবনে জয় আসে না।
ঠিক সময়ে বাগদত্তাকে না বলায়
মেয়েটি আত্মহত্যা করে, ছেলেটি পাগল হয়।
জীবনের সঠিক সময়ে ভুল সিদ্ধান্তে
জীবন হেরে যায়।
মানুষের জীবনের পথ
অসমান উঁচুনিচু হয়।
সেই পথে হোঁচট খেতে হয়,
কখনও কখনও মুক থুবরে পড়তে হয়।
মনে পজিটিভিটি চিন্তা থাকলে
পড়ে যাওয়া মানুষ উঠে, আবার ছোটে।
ঠিক সময়ে ডাক্তার অপারেশন করে
এক মৃতপ্রায় মানুষ স্বাভাবিক হয়ে ওঠে।
তাই ঠিক সময়ে ঠিক কাজ
করতে হবে।
জীবন সার্থকতায়
পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
-
|| পজিটিভিটি ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Positivity
ইংরাজী কথায়
বাংলা কবিতা।
এটাই বোধহয় এ্যপ্রোপিয়েড
আমি দেথাতে চাই যে ছবিটা
প্রখমে অঙ্ক দিয়ে বলি
আমার ভাবনার কথাটা।
জীবনের সঙ্গে দারুন বন্ধুত্ব অঙ্কের
দেখুন তাদের মিলটা।
চারটে ভালো কাজের পর, একটা তোমার খারাপ হʼলে,
তিনটে তোমার ভালো কাজ হয়।
তেমনি দুটো ভলো কাজের পর, আরও একটা ভালো করলে
তিনটে তোমার ভালো কাজ দাঁড়ায়।
তাই জীবনের যোগ-বিয়োগটা
অঙ্কের যোগ-বিয়োগের সঙ্গে মিলে যায়।
তেমনি গুন-ভাগটাও
একইভাবে মিলে যায়।
তাই ভালো কাজ করলে ও ভালো কথা বললে,
ভালো ঊগলব্ধিতে জীবনটা চলবে তরতর করে।
পজিটিভ কাজে ও কথায়
পজিটিঙ রেসাল্টে মনটা থাকবে ভরে।
-
|| পজিটিভ থাকুন আর প্রাণ খুলে বাঁচুন ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Be Positive & Lead a Loving Life
ʼআরে করেছন কি? এটা তো রসগোল্লাʼ।
ʼখেয়ে ফেলুন টপ করেʼ।
ʼডাক্তারের বারন? ছাড়ুন এক-আধ দিনʼ।
ʼঅন্যদিন তো চলেন নিয়ম করেʼ।
ʼনিজেকে একটু ভালোবাসুন,ʼ
ʼনিয়ম ছাড়ুন মাঝে মাঝেʼ।
ʼদেখবেন নতুন উদ্যমে আপনি চলেছেন,ʼ
ʼআর মন বসছে সব কাজেʼ।
ʼনিজেকে ভালোবাসুনʼ
ʼদেখবেন সবাইকে ভালোবাসতে পারছেনʼ।
ʼমনের মধ্যে যত পুরোনো বিষ জমানো আছে,ʼ
ʼতাকে ধুয়ে ফেলুনʼ।
ʼলাল জামা পড়তে ইচ্ছা করছেʼ?
ʼকে কি ভাবছে না ভেবে, পড়ে ফেলুনʼ।
ʼমনের নতুন কষ্ট? একটু সময় দিনʼ।
ʼকʼটাদিন পরেই চলে যাবেʼ।
ʼআরে কার সঙ্গে কমপেয়ার করছেনʼ?
ʼনিজের গতকালের সঙ্গে নিজের আজকের কমপেয়ার করুনʼ।
ʼনিজেকে পারফেক্ট করতে করতেʼ,
ʼনিজেই একদিন সোনা হয়ে উঠবেনʼ।
ʼওটা পাবার চিন্তায় ঘুম বন্ধ?
ʼহঠৎ একদিন পেয়ে যাবেনʼ।
ʼ নিজের কাজ কনফিডেন্টলি করুনʼ,
ʼশক্তি আর সাহস নিয়েʼ।
ʼমনটাকে কন্ট্রোল করে, হাসি বাখুন মুখে, ʼকʼদিন পরেইʼ
ʼহাঁটবেন গোলাপের পাপরি বেছানো পথ দিয়েʼ।
-
|| বিবেকানন্দ – ১ ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Vivekananda – 1
যুবনায়ক বিবেকানন্দ
তুমি ছেড়ে গেছ আমাদের যুবাবস্হাতে।
ইতি-বাচক কখাবার্তা বলতে তুমি সবসময়ে
আর থাকতে তুমি ইতি-বাচক কাজের সাথে।
সাহসী তুমি, দৃপ্ত তুমি
তোমার মতো পুরুযকার,
রাজার মতো চেহারা তোমার
জন্মেছে কʼজন এ ভূ-ভারতে আর?
ভাতরবর্য তোমার কাছে
মাতৃভূমি, ভারতমাতা।
গরীব মানুয, দূর্বল যে
তাদের কাছে তুমিই ত্রাতা।
স্বামীজী বলতেন, ʼতোরা মানুয হʼ,
তিনি এমন মানুয চাইতেন যার
মাংসপেযী হবে লোহার।
যার স্নায়ু হবে ইস্পাতের আর
মন তৈরী হবে বজ্রের।
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই
এমন মানুযকে বলে নাস্তিক।
তাঁর মতে, যাদের নিজের ওপর বিশ্বাস নেই
সে হʼল এ যুগের নাস্তিক।
স্বামীজীর কাছে মানুযই ঈশ্বর,
ঈশ্বরের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ হলো মানুযের মধ্যেই।
তাই তাঁর মতে যে জন মানুযের সেবা করে
তার ঈশ্বরের সেবা হয় এই ভাবেই।
স্বামীজী বলেন, ভারতবর্ষ ঋযির দেশ,
এই সব মহান সাধু-পুন্যাত্মারা সব পরিত্যাগ করে হন গুরু।।
তাই ভারতবর্যকে বেঁচে থাকতে হবে
এই দেশ হবে সমস্ত পৃথিবীর ধর্মগুরু।
ভারতবর্যকে তিনি দেখতে চান
শ্রমশীল ও কর্মোৎসাহী মানুযের দেশ।
যেখানে মানুয তার নিজ নিজ কর্মদক্ষতায়
বিশ্বের দরবারে ভারতের হবে শ্রেয্ঠত্বের উন্মেষ।
মানুযের মধ্যেই দেবত্ব ঘুমিয়ে আছে,
তা জাগাতে হবে অন্তঃপ্রকৃতি ও বহিঃপ্রকৃতিকে বশ করে।
অন্তঃপ্রকৃতি বশীভূত হবে ধর্মের আশ্রয়ে
আর বহিঃপ্রকৃতি হবে বিজ্ঞানের হাত ধরে।
এই বিজ্ঞান আর ধর্ম একত্র করলে
মানুযের মঙ্গল হবে।
বিজ্ঞান দেবে শারীরিক সূখ ও স্বাচ্ছন্দ্য
আর ধর্ম নৈতিক ও আধ্যাত্মিক ঊন্নতি করবে।
















